মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কালিগঞ্জে গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মায়ের পুষ্টির উপর দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত গাজীপুর জেলা পেশাজীবী সাংবাদিক পরিষদের আত্মপ্রকাশ প্রকাশিত হচ্ছে ভারত বাংলার যৌথ কাব্যগ্রন্থ বন্দি শালার পাখি জামায়াতের আমীরের আগমন উপলক্ষে গাইবান্ধায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কবিতাঃ অর্থহীন প্রেম রাউজান খলিলাবাদ মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসা র ৪৫ তম বার্ষিক মাহফিল সম্পন্ন সেনাবাহিনী শেখ হাসিনাকে দুটি চয়েস দিয়েছিল : মিজা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাহিরপুর ভলিবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত ছয় মাস বন্ধ থাকার পর ধানুয়া কামালপুর স্থল বন্দর দিয়ে পাথর আমদানি শুরু সাতক্ষীরা পৌর নারী সুরক্ষা ফোরামের ত্রৈ-মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রামের সাবেক সিভিল সার্জন ডা. সরফরাজ কারাগারে।

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২
  • ১৬৫ বার পঠিত

 

মুন্নি আক্তার, স্টাফ রিপোর্টারঃ

হাসপাতালের জন্য বাড়তি দামে যন্ত্রপাতি কিনে ৯ কোটির বেশি টাকা আত্মসাতের মামলায় চট্টগ্রামের সাবেক সিভিল সার্জন ডা. সরফরাজ খান চৌধুরীকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।

চট্টগ্রামের বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বেগম জেবুন্নেসা আজ রোববার (২৮ আগস্ট) সরফরাজের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এ মামলায় ২৫০ শয্যার চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরফরাজ সহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছিল দুদক। এদিন তা গ্রহণ করেছে আদালত।
সরফরাজ খান ছাড়া মামলার আসামিদের মধ্যে আছেন হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) ডা. মো. আব্দুর রব, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (অর্থোপেডিক সার্জারি) ডা. মো. মইন উদ্দিন মজুমদার, সিনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি) ডা. বিজন কুমার নাথ।

এছাড়া যন্ত্রপাতি সরবরাহকারী কোম্পানি বেঙ্গল সায়েন্টিফিক অ্যান্ড সার্জিক্যাল কোম্পানির স্বত্বাধিকারী মো. জাহের উদ্দিন সরকার, মেসার্স আহম্মদ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মুন্সী ফারুক হোসেন ও এএসএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আফতাব আহমেদকেও আসামি করা হয়েছে অভিযোগপত্রে।

দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ লাভলু জানান, ডা. সরফরাজ মামলার অভিযোগপত্র জমা দেওয়া পর্যন্ত জামিনে ছিলেন।

তিনি বলেন, “এখন যেহেতু অভিযোগপত্র আদালতে জমা পড়েছে, তাই তিনি হাজির হয়ে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন। আদালত ওই আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠিয়েছে।“

সরফরাজ খান ছাড়া মামলার আসামিদের মধ্যে আছেন হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) ডা. মো. আব্দুর রব, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (অর্থোপেডিক সার্জারি) ডা. মো. মইন উদ্দিন মজুমদার, সিনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি) ডা. বিজন কুমার নাথ।

এছাড়া যন্ত্রপাতি সরবরাহকারী কোম্পানি বেঙ্গল সায়েন্টিফিক অ্যান্ড সার্জিক্যাল কোম্পানির স্বত্বাধিকারী মো. জাহের উদ্দিন সরকার, মেসার্স আহম্মদ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মুন্সী ফারুক হোসেন ও এএসএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আফতাব আহমেদকেও আসামি করা হয়েছে অভিযোগপত্রে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, এই সাত আসামি পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতি করে বাজার দরের চেয়ে বাড়তি দামে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের জন্য যন্ত্রপাতি কিনে ৯ কোটি ১৫ লাখ ৩০ হাজার ৪২৫ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

২০১৫ সালে এসব যন্ত্রপাতি কেনায় অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে দেশি দাম দেখানোর অভিযোগ পেয়ে দুদক অনুসন্ধানে নামে। একাধিক বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে যন্ত্রপাতির বাজার দর নিরুপণ করা হয়।

এরপর ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক সাতজনের নামে মামলা করেন। তদন্ত শেষে তাদের সবাইকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।