শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ককে বর্জ্য ও জলাশয় ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালা সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট এর উদ্যোগে কম্বল বিতরণ বাকসাপ কর্তৃক লেখক পুরস্কার-২০২৫ নির্বাচিত হলেন যারা আজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ, সংবাদ কর্মীসহ আহত ৭ জন রাজগঞ্জ শহীদ স্মৃতি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যাপীঠে বিআরডিবি অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম নওগাঁর মান্দায় এক বৃদ্ধকে পিটিয়ে জখম থানায় মামলা নিতে হয়রানের অভিযোগ রায়পুরাতে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে লক্ষ্য করে গুলি বোয়ালখালী ভাণ্ডালজুড়ির পানি চায় সিডিএ মধুখালীতে শীতের পুরান কাপড় বাজারে ক্রেতার ভিড় সিডিসির ও শামসুল হক ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে প্রতিবন্ধীদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ ও সেলাই মেশিন বিতরণ

চলতি বছরে ষষ্ঠ,সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণি চালু হয়েছে মুন্সীগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে 

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৩০ বার পঠিত

কাজী বিপ্লব হাসান,মুন্সীগঞ্জঃ-

সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮০ সালে মুন্সীগঞ্জের একমাত্র সরকারি কারিগড়ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ প্রথমে ১৯৮০ সালে ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট নামে শুরু করে। এরপর ১৯৯৫ সালে এই কারিগড়ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে এস. এস. সি ও এইচ. এস. সি (ভোকেশনাল) কোর্স চালু হয়। তারপর ২০০৪ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কারিগড়ি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এস. এস. সি ও এইচ. এস. সি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা চালু করা হয় উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষার একই সময়ে। এ সময় এই প্রতিষ্ঠানটির নামকরন করা হয় মুন্সীগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ। মুন্সীগঞ্জ জেলা সদর উপজেলাতে রিকাবীবাজার সংলগ্ন এলাকায় এই প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। একটি বড় সুখবার্তা হচ্ছে এবছর ২০২২ হতে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ষ্ট,৭ম ও ৮ম শ্রেণী (জে. এস. সি ভোকেশনাল কোর্স) চালু করা হয়েছে। আজ তাদের বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এর আগে এই প্রতিষ্ঠানটিতে ৯ম-১০ম শ্রেণী ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণী (ভোকেশনাল কোর্স) দিয়ে শুরু করা হয়েছিল। এ বছরই ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণী চালু করা হলো। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ প্রকৌশলী আব্দুল আউয়াল সাথে সাক্ষাৎ হলো। তিনি বলেন, এই শিক্ষ প্রতিষ্ঠানটির সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো শিক্ষক সংকট। যে হারে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি হয়েছে সেই তুলনায় শিক্ষকের সংখ্যা খুবই কম। সরকার থেকে প্রাপ্ত অনুযায়ী শিক্ষকের সংখ্যা মাত্র ১১ জন। তারপরও আমরা বাহির থেকে খন্ডকালিন শিক্ষকের ব্যবস্থা করে ৯ জনকে ক্লাস করার জন্য নিয়োগ দিয়েছি। তিনি জানান বর্তমানে এই টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ৮৫০ জন। তাদের নিয়মিত ক্লাস নেওয়ার জন্য প্রায় ৪০ জন শিক্ষক প্রয়োজন। সেই তুলনায় শিক্ষক সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। তবে আশা করছি সরকার থেকে আরো শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে আমাদের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে। ইদানিং সাধারন শিক্ষার চেয়ে কারিগড়ি শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের আকর্ষন একটু বেশি। এবং তাদের অভিভাবকরাও চাচ্ছে সন্তানদের কারিগড়ি শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হোক। তাই এই ধরনের কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। অধ্যক্ষ আব্দুল আউয়াল আরও বলেন, আমরা চাই এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা প্রকৃত শিক্ষা পেয়ে বেড়ে উঠুক এবং চারদিকে ছড়িয়ে পড়–ক। আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরও উন্নয়ন হোক।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।