রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
জিয়া নাগরিক ফোরাম (জিনাক) এর মুন্সীগঞ্জ জেলা সভাপতি হাসেম  জুলাই বিপ্লবের অন্যতম কারিগর জাজাকাল্লাহ সাথে দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার সম্পাদকের সৌজন্য সাক্ষাৎ  মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলা যুবদলের উদ্যোগে  বনভোজন  অনুষ্ঠিত । ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে মুন্সীগঞ্জ আইনজীবী সহকারীদের মানববন্ধন  মুন্সীগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা চরকেওয়ারে‎ শ্রীনগর থানা পরিদর্শনে মুন্সীগঞ্জ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গাজী দেলোয়ার হোসেন এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের শুভেচ্ছা  জানিয়েছেন সাইদুর রহমান ফকির । মুন্সীগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দুই নেতাকে জড়িয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা সিরাজদিখানে প্রবাসী পরিবারের ওপর হামলা, টাকা-স্বর্ন লুট, শ্লীলতাহানির অভিযোগ

পঞ্চগড় হানাদার মুক্ত দিবস উদযাপিত

বদরুদ্দোজা প্রধান,পঞ্চগড় প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৬৫ বার পঠিত

 

বদরুদ্দোজা প্রধান পঞ্চগড় প্রতিনিধিঃ

আজ ২৯ নভেম্বর, পঞ্চগড় হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তিকামী বাঙালির সাহসিক লড়াইয়ের মাধ্যমে পঞ্চগড় শহর পাক হানাদারমুক্ত হয়েছিল। এ উপলক্ষে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকালে মুক্তিযোদ্ধা চত্বরে জেলা প্রশাসক সাবেত আলী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড এবং প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারাও এতে অংশ নেন। পরে শহীদদের স্মরণে মুনাজাত করা হয়।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর একটি র‌্যালি জেলা পরিষদের সামনে অবস্থিত বধ্যভূমিতে গিয়ে আরও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথা নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা, ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসজুড়ে মুক্তিবাহিনীর দুঃসাহসী অভিযান ও মিত্রবাহিনীর সহযোগিতায় পাকবাহিনীর প্রতিরোধ ভেঙে যায়। মুক্তিযোদ্ধারা পাকবাহিনীর ডিফেন্সে হামলা শুরু করে পহেলা নভেম্বর । পঞ্চগড় অমরখানা মুক্ত হয় ২০ নভেম্বর, জগদলহাট মুক্ত হয় ২৫ নভেম্বর, পঞ্চগড় শিংপাড়া মুক্ত হয় ২৬ নভেম্বর, পূর্ব তালমাসহ আটোয়ারী, মির্জাপুর, ধামোর এলাকায় পাকবাহিনীকে পরাজিত করা হয় ২৭ নভেম্বর।
২৮ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা চারদিক থেকে পাকবাহিনীর ওপর তীব্র আক্রমণ চালান। ট্যাংক ও পদাতিক বাহিনীর সম্মিলিত আক্রমণে পাক সেনারা শহরের পূর্বদিকের ডিফেন্স ভেঙে পিছু হটতে বাধ্য হয়। রাতের মধ্যেই পাক হানাদার বাহিনী টুনিরহাট হয়ে সৈয়দপুরের দিকে পালিয়ে যায়। ভোরের আলো ফোটার আগেই পঞ্চগড় হানাদারমুক্ত হয়।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।