সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বজ্রযোগিনী প্রক্তন ছাত্র ও অভিভাবক ফোরাম এর উপলক্ষে বৃত্তি প্রদান মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ীর দিঘীরপাড় ইউনিয়ন শাখার উদ্দ্যোগে গন সমাবেশ অনুষ্ঠিত সুজন এর সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কমিটি অনুমোদন কালিগঞ্জে ইকরা তা’লীমুল কুরআন নূরানী মাদ্রাসায় সুধী ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  কালিগঞ্জে প্রত্যয় আইডিয়াল স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা নিয়ে সিয়ামের বাড়িতে ব্যারিষ্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন  গাজীপুরের শ্রীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আইইউটির শিক্ষার্থীর মৃত্যু ৩ আহত ১৫ রংপুরে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের বিভাগীয় সমাবেশ কালিগঞ্জে র‍্যাবের অভিযানে ৩৪৭বোতল ফেন্সিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক  বোয়ালখালীতে মদ বিক্রেতা আটক

ফুলছড়িতে শিক্ষা অফিসের নিলাম ডাকে জামানতের  অফেরতযোগ্য টাকা নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৫২ বার পঠিত

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে উপজেলা শিক্ষা অফিসের নিলাম ডাকে জামানত হিসেবে অফেরতযোগ্য টাকা নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে ঠিকাদাররা। উপজেলা পরিষদ হলরুমে আজ বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নিলাম শেষে এ নিয়ে বিক্ষোভ করে অংশগ্রহণকারীরা।

জানা গেছে, বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদের হল রুমে নিলাম ডাক শুরু হয়। মোট ১০ হাজার ২০০ টাকা করে জামানত রেখে এতে ১৬২ জন অংশ নেয়। ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকায় সর্বোচ্চ ডাকদাতা হন সাদ্দাম হোসেন নামে এক অংশগ্রহণকারী। তবে নিলাম শেষে টাকা ফেরতের সময় বাধে বিপত্তি। নিলাম কর্তৃপক্ষ অংশগ্রহণকারীদের জামানতের ২০০ টাকা করে কেটে নেয়। এরপরই জামানতের কেটে নেওয়া ২০০ টাকা করে মোট ৩২ হাজার ৪শ টাকা ফেরত চেয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন ১৬১ জন অংশগ্রহণকারীরা।

নিলাম ডাকে অংশগ্রহণকারী বাঁধন সরকার বলেন, নিলাম ডাক শুরুর ৩০ মিনিট আগে জামানত হিসেবে ১০ হাজার ২০০ টাকা জমা দেই। নিলাম শেষে জামানত ফেরত নিতে গেলে ২০০ টাকা কেটে নেওয়া হয়। কিন্তু কেন এ টাকা কেটে নেওয়া হলো তা বলা হচ্ছে না। চঞ্চল নামে আরেক অংশগ্রহণকারী বলেন, আমরা নিলাম ডাকে আগেও অংশগ্রহণ করেছি। কোথাও এমনটা দেখিনি। কী কারণে জামানতের ২০০ টাকা কেটে নেওয়া হলো তার সদুত্তর আমরা পাইনি।

এ বিষয়ে নিলাম কমিটির সদস্য সচিব ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার বেলাল হোসেন বলেন, নিলাম কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিলাম প্রক্রিয়ার ব্যয়ের জন্য ২০০ টাকা করে অফেরতযোগ্য জামানত হিসেবে রাখা হয়। নিলামের আগে বিজ্ঞপ্তি, মাইকিংসহ বিভিন্ন প্রচারে ১০ হাজার টাকা ফেরতযোগ্য জামানত এবং ২০০ টাকা অফেরতযোগ্য জামানতের টাকা উল্লেখ করেছি।

এ ব্যাপারে নিলাম কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আনিসুর রহমান বলেন, নিলাম ডাকে অফেরতযোগ্য জামানতের বিষয়ে আমি জানি না। নিলাম কমিটির মিটিংয়ে এমন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। অংশগ্রহণকারীদের জামানতের অফেরতযোগ্য ২০০ টাকা যদি ফেরত দেওয়ার সুযোগ থাকে তাহলে ফেরত দেওয়া হবে। না হলে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়া হবে। আর নিলাম প্রক্রিয়ার ব্যয়ের জন্য অফেরতযোগ্য জামানত নেওয়ার বিষয়ে খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।