বিশেষ প্রতিনিধিঃ
জেলার আশাশুনি উপজেলা শোবনালী ইউনিয়নের বসুখালী গ্রামে মৎস্য ঘেরে প্রকাশ্য দিবালোকে সন্ত্রাসী হামলা লুটপাট ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটেছে।এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ঘের মালিক শহিদুল ইসলাম জানাযন, কামালকাঠি মৌজায় একটি মৎস্য ঘের আছে কিন্তু আমার প্রতিপক্ষ একই গ্রামের আমির আলী গাজী। গংয়ের নেতৃত্বে দেবহাটা থানার মাদক ব্যবসায়ী শিমুল গাজী ও আশাশুনি থানার তালিকাভুক্ত একাধিক হত্যা ও ধর্ষণ মামলার আসামি ফারুক মেম্বরের নেতৃত্বে ঘেরটি জবর দখলের জন্য আশেপাশে অবস্থান করে মৎস্য ঘেরে আমার কোন লোক না থাকার সুযোগে তারা বাসাবাড়ির আসবাসপত্র পুড়িয়ে দেয়। পরে ৩০/৪০ জন আমার ঘেরে মাছ ধরতে থাকে আমার ভাগিনা আজহারুল ইসলাম থানায় ফোন করলে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা বিভিন্ন জিনিসপত্র মিলে লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এসময় মাদক ব্যবসায়ী শিমুল আমার ঘেরের কর্মচারী ইদ্রিসকে অকথ্য ভাষায় গালিগলাজ করে ও ফারুক মেম্বর তাকে ঘের থেকে চলে যেতে বলে। কেএই ফারুক মেম্বরের ক্ষমতা উৎস কোথায় কে বা কারা তার সেল্টারদাতা গ্রামে বহু নারী কেলেঙ্কারির সাথেও জড়িত ফারুক মেম্বর। এ যেন বসুখালির এক ভয়ংকর নাম ফারুক মেম্বর সব সময় ভয়ে আতঙ্ক থাকে বসুখালিবাসি। তদন্তকারী কর্মকর্তা জানান, ঘটনাস্থলের লোকজনকে আমি চলে যেতে বলি বর্তমানে আইন শৃঙ্খলা ভালো আছে।শহিদুল ইসলাম জানান,গত ১লা আগস্ট আশাশুনি থানার একটি এজাহার জমা দিয়েছি আমি এই ফারুক মেম্বার ও মাদক ব্যবসায়ী শিমুল এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ তার মুঠোফোনে বার বার ফোন দিলে ফোন রিসিভ করেননি বলে বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।