সাবেক ছাত্রনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সম্পাদক। (বাংলাদেশ প্রবাসী সেবা সংস্থা) উপদেষ্টা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য । সাখাওয়াত হোসেন (মোহন) এর ব্যাবসায়ীক অফিস ঝিগাতলায়, সন্ত্রাসী খোকন ও তার একদল গুন্ডা বাহিনী নিয়ে অতর্কিত হামলা।
সন্ত্রাসী খোকন ওরফে গোল্ড খোকন তার দলবল সহ
অফিসে গিয়ে, সাবেক ছাত্রনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন (মোহন) এর ম্যানেজার ও স্টাফ কে মারধর করে, পরে পিস্তল ঠেকিয়ে তাদের ২ জন কে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে মোহন সাহেবের কাছে মুঠোফোনে পুরো ৫০ লক্ষ টাকা দাবি করেন, এবং এর সাথে তাদের কে মেরে ফেলার ভয় ভীতি দেখান তার ম্যানেজার ও স্টাফকে।
কিন্তু কোনরকম দেরি না করে, সাবেক ছাত্রনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন ( মোহন) সাহেব বিষয়টি হাজারীবাগ থানায়, পুলিশকে অবহিত করেন।
পরে পুলিশের তৎপরতা টের পেয়ে আসামি গন অফিসের ম্যানেজার ও স্টাফ কে আহত অবস্থায় ছেড়ে দেয়। এবং পরবর্তীতে আহত অবস্থায় তাদের নিয়ে পুনরায় থানায় গিয়ে মামলা দায়ের করেন ছাত্র নেতা মোহন সাহেব।
এবং সবশেষে জানা যায় এত বড় গুন্ডা দাবি করে পুরো ৫০.লক্ষ টাকা চাঁদা চাইলো এখন পুলিশের হেফাজতে এবং একদিনের রিমান্ডে আছে। আওয়ামীলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন মোহন এমন ঘটনার এবং সন্ত্রাসীদের সঠিক বিচার দাবি করেন যেন কোনো সন্ত্রাসী পার না পায়।
পুলিশ তাকে ধরার পর আরো জানতে পারে সে শুধুই চাঁদাবাজি নয়, এরকম বহু অপরাধেই জড়িত গুন্ডা খোকন ওরফে গোল্ডেন খোকন। অপরাধ যেন তার কাছে কিছুই নয়। বিভিন্ন পরিচয়ে পরিচিত হতেন তিনি বিশেষ করে শেখ জামালের সভাপতি ভুয়া পরিচয় দিত ওই চাঁদাবাজ। এবং সে দীর্ঘদিন থেকে ধানমন্ডি ১৫ নম্বরে KV বিল্ডিং এর ৪ তলায় অবৈধ শিশা বার ও নারী ব্যবসায় দীপ্ত আছেন। বনানী ১১ নাম্বার রোড BFC বিল্ডিং Exit সিসাবার আছে । আরও জানা যায় আগে ওই চাঁদাবাজ যুবদলের নেতা ছিলেন। আপাতত তিনি ভুক্তভোগী সাবেক ছাত্রনেতা ও আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন মোহন সাহেবের দায়ের করা এজাহারভুক্ত গ্রেফতারকৃত আসামি। তার বিরুদ্ধে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।