মোঃ মিজানুর রহমান চৌধুরী, স্টাফ রিপোর্টারঃ
মোঃ জাহিদুল ইসলাম বিপু ইতিহাস তুলে ধরলো।
শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ থেকে শুরু ১৯৯১ সাল থেকে তখন আমি একজন সাধারণ কর্মী আজও বঙ্গবন্ধুর ভালবাসার সৈনিক তখন আমরা সংগঠনের আলোচনা করতাম খুব সর্তক হয়ে আমাদের মোল্লারটেক উদয়ন হাইস্কুলের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক ত্যাগী সত্যির পথের কান্ডারী মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম কামাল স্যার আমাদের কে জায়গা করে দিলেন উনার কোচিং সেন্টারে ওখান থেকেই আমার এবং আমাদের পথ চলা তখন আওয়ামী লীগের কোন সংগঠন কে অফিস নিতে দেওয়া হতো না!!! ১৫ আগষ্টে শোক দিবসে কালো ব্যাজ পরে স্কুলে গিয়েছিলাম শোক কে জাগরিত করার জন্য শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের সকল সদস্য কিন্তু পরিবেশ টা এমন হয়েছিল পুরা স্কুল থম থমে অবশেষে আমাদের কজন কে লাইব্রেরিতে ডাকা হলো এবং বেদম পেটানো হলো সব থেকে বেশি পেটানো হয়েছিল মোঃ সাজ্জাদ কে ও মাটিতে লুটিয়ে পরেছিল আল্লাহ তায়ালা আমার ভাই কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন কারণ ও এখন দুনিয়াতে নেইএক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে ।
এবং ওই দিন থেকে বঙ্গবন্ধুর নিকৃষ্ট হত্যা কে শোকদিবস পালন করা নিষিদ্ধ করা হলো ও আমাদের কে ভয় দেখানো হলো,, সন্মানিত আনোয়ারুল ইসলাম কামাল স্যার কে শোকজ করা হয়েছিল কারণ উনি শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন,, আর উপদেষ্টা ছিলেন সন্মানিত শাহিন ভাই,, বাহার ভাই,, কার্তিক স্যার,,সরদার বেলায়েত হোসেন মুকুল ভাই,, নাদিম ভাই, দুলাল মামা,,,হাবিবুর রহমান হাবি মামা,,বুল বুল ভাই এবং সন্মানিত আরও অনেকেই — ওই দিনের পর থেকে আমাদের জাগরণ আরও উজ্জীবিত হলো আমরা সবাই শেখ রাসেল হবো রাসেল হত্যার বদলা নিব ইনশাআল্লাহ।