সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
হত্যার চেষ্টা মামলায় প্রধান আসামিকে বাদ দিয়ে চার্জশিট দেওয়ায় সংবাদ সম্মেলন রিকাবী বাজার চৌ-রাস্তায় জনদূভোগ ও দূর্ঘটনার ঝুঁকি  নরসিংদীতে অভিযোগের ৩ ঘন্টার মধ্যে অপহৃত স্কুল ছাত্রী উদ্ধার, আটক-১ মোল্লাহাটে জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী  অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত এবার পুলিশের প্রতিহিংসার শিকার সাংবাদিক (বিএমএসএস)এর তীব্র নিন্দা ফরিদপুরে জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত  মধ্যনগরে যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং ফুলবাড়ীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিক অসীম বরণ চক্রবর্তী নিহত

এবার পুলিশের প্রতিহিংসার শিকার সাংবাদিক (বিএমএসএস)এর তীব্র নিন্দা

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১০ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহীতে সাংবাদিকের উপর হামলা ও মামলার ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসার অভিযোগ উঠেছে। বাঘায় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি আবুল হাশেমের উপর হামলা ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় মামলা হলেও আসামীদের আটক করেনি পুলিশ। মামলা নিতেও করেছেন গড়িমসি। এদিকে গতকাল শনিবার রাতে দূর্গাপুর উজান খলসির নিজ বাসা থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে দূর্গাপুর থানার নাশকতার মামলায় ফাঁসানো হয় সাংবাদিক শাহাবুদ্দিনকে। সাংবাদিক শাহাবুদ্দিন সাপ্তাহিক অগ্রযাত্রা পত্রিকায় কর্মরত।

বাঘার ঘটনায় জানা যায়, সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে মাদক কারবারিরা পূর্ব শত্রুতার জেরে সাংবাদিক আবুল হাশেম ও তাঁর পরিবারের উপর হামলা চালানো হয়। এঘটনা আবুল হাশেমের মাথায় ৫ টি  ও তাঁর পিতা সাজদার হোসেনের মাথায় ১২ টি সিলাই দেওয়া হয়। আসামীরা এখনো হুমকি ধামকি দিচ্ছে সাংবাদিক পরিবারকে। পুলিশের ভূমিকা নিষ্ক্রিয়।
দূর্গাপুরের ঘটনায় জানা যায়, গতকাল শনিবার রাতে দূর্গাপুর উজান খলসি এলাকার নসির উদ্দিন মোল্লার ছেলে সাংবাদিক শাহাবুদ্দিনকে বাসা থেকে থানায় ডেকে নিয়ে গিয়ে মামলায় আসামী করা হয়। ওই নাশকতা মামলার এজাহারে তাঁর নাম উল্লেখ্য ছিলো না।  অজ্ঞাত আসামী নামে তাঁর নাম ঢুকিয়ে আদালতে চালান করা হয়। শুধুমাত্র এএসআই আমিনুলের কথায় তাকে আটক করা হয়। আমিনুল দীর্ঘদিন থেকে দূর্গাপুর থানায় কর্মরত। পুকুর খনন নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জেরে এএসআই আমিনুলের সঙ্গে ঝামেলা ছিলো শাহাবুদ্দিনের।
আটকের পর থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত চলে নাটক। আটকের পরে সদুত্তর দিতে পারিনি পুলিশ। কেনো তাঁকে আটক করা হলো? এমনকি সেসময় ফোনও রিসিভ করেননি থানার ওসিসহ উদ্ধর্তনরা।
এ ঘটনা দুটিতে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির (বিএমএসএস) ও রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব ও রুর‍্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন (আরজেএফ) রাজশাহী শাখা।
রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের সভাপতি শামসুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিমের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুটি ঘটনায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে পুলিশের প্রতিহিংসার প্রতিফলন ঘটেছে। পুলিশ প্রতিহিংসা থেকে পৃথক দুটি ঘটনায় হামলার আসামী গ্রেফতার না করা এবং কারণ ছাড়াই সাংবাদিককে আটক করা হয়। এঘটনা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদসহ ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার মানববন্ধনের ডাক দিয়েছে রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব ও রুর‍্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন সহ বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি (বি এম এস এস) রাজশাহী বিভাগীয় কমিটি।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র (এডিশনাল এসপি) রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা সাংবাদিকদের প্রতিপক্ষ ভাবছি না। প্রতিহিংসাও করছি না। এটা আপনাদের ভূল ধারণা। সঠিক তথ্য প্রমাণ ছাড়া আমরা কাউকে গ্রেফতার করছি না।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।