শিমুল হোসেন,নিজস্ব প্রতিবেদক।
কালিগঞ্জ উপজেলা ব্রাক বিষ্ণুপুর শাখার অফিসে ঢুকে এক কর্মচারীকে লাঞ্ছিত ও মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।বৃহস্পতিবার ১৬ ই মার্চ বিকালে উপজেলা ব্রাক বিষ্ণুপুর শাখা অফিসে এ ঘটনা ঘটে।ব্রাক বিষ্ণুপুর শাখার ম্যানেজার মোঃ মুসলিম উদ্দিন জানান, বিকালে অফিসে ঢুকে পিও ডাবি গোপাল চন্দ্র মন্ডলকে বকুল সরকার লাঞ্ছিত ও মারধর করে।
এসময় অন্যরা ঠেকাতে গেলে হামলাকারী বকুল তাদের ওপর চড়াও হন।হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে উপজেলার দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়নের ভগবান যশোমন্তপুর গ্রামের দুর্নীতিবাজ সাবেক ইউপি সদস্যা সুচিত্রা রানীর চোর ঘর জামাই বকুল সরকার কে আটকে রাখা হয়।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, সাবেক ইউপি সদস্যা সুচিত্রা রানীর কন্যা সুবর্ণা সরকার ব্রাক বিষ্ণুপুর শাখায় প্রায় ৬ বছর ৬ মাস ক্যাশিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন।সুবর্ণা সরকার তার মা ও স্বামী বকুলের কু পরামর্শে ১১ জন গ্রাহকের প্রায় আনুমানিক ১২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন। এক পর্যায়ে জানাজানি হলে টাকা চুরি করার দায়ে চাকরি থেকে তাকে বরখাস্ত করা হয়। পর্যায়ক্রমে অর্ধেকের বেশি টাকা পরিশোধ করার পরে ৪ লক্ষ ৫৭ হাজার পাঁচশত টাকা নিয়ে তালবাহানা করতে থাকে মা ও তার স্বামী বকুল সরকার। ব্রাক বিষ্ণুপুর শাখার কর্মীরা সুবর্না সরকারের বাড়িতে গিয়ে টাকা চাইলে কর্মীদের সাথে তালবাহানা ও দুর্ব্যবহার করে তার স্বামী বকুল একপর্যায়ে বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টার সময় ব্রাক বিষ্ণুপুর শাখার অফিসে ঢুকে পিওডাবি কর্মী গোপালচন্দ্রকে মারধর ও লাঞ্ছিত করে এ ঘটনায় অফিসের ম্যানেজার মুসলিম উদ্দিন ব্রাক অফিসের ঊর্ধ্ব কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান।
ব্রাক অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশক্রমে ব্র্যাক বিষ্ণুপুর শাখার ম্যানেজার দুইজন স্থানীয় ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে সালিশের মাধ্যমে এপ্রিল মাসের ৩০ তারিখের মধ্যে বকেয়া টাকা পরিশোধ করবে বলে লিখিত মুসলিকা দিয়ে অফিসের ম্যানেজার সহ কর্মী গোপাল চন্দ্র মন্ডলের পায়ে ধরে মাফ চেযে এযাত্রায়রে রেহায় পায় বকুল সরকার।
দাইয়ানুর রহমান (সম্পাদক) তাপস কুমার ঘোষ (প্রকাশক) শিমুল হোসেন, (নির্বাহী সম্পাদক) আজহারুল ইসলাম-বাবলু হোসেন ( নির্বাহী সম্পাদক)
অফিসঃ পশ্চিম শেওড়াপাড়া- ইকবল রোড বাসা নং- ৪১৬/৪ মিরপুর ঢাকা-১২১৬,
Email: Info@sumoyersonlap.com, taposhg588@gmail.com,shimul00252@gmail.com
01715522822, 01728.855627, 01710118632, 01709255325
https://www.sumoyersonlap.com
কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।