ঘটনাস্থল সাতক্ষীরা জেলা কালিগঞ্জ উপজেলা কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের কিশোর সাংবাদিক তাজুল হাসান সাদের বসত ভিটা দখল সহ ঘেরা ভাঙচুর সহ বিভিন্ন ভাবে হেনস্তা করেছে। প্রতিবেশি অমেদআলীর ছেলে নূর ইসলাম ও মৃত নজরুল ইসলামের পুত্র মুরাদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম ।
এই বিষয় স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ সাইফুর রহমান ঢালী ঢাকায় মাদার তেরেসা পদক আনতে যাওয়া। তার সাথে এই বিষয় জানাতে না পেরে। তার বাবা কে বিষয়টা জানালে তার বাবা এসে ঘটনা স্থান পরিদর্শন করেন। কিন্তু তার বাবা কে লক্ষ করে বিভিন্ন ভাষায় গালিগালাজ করে। অমেদ আলীর ছেলে, বউ, পোতা । এক পর্যায়ে তিনি ঘটনা স্থান ছেড়ে যাওয়ার পরে।
তাজুল হাসান সাদের বড়ো চাচা ডা: শামছুজ্জামানের মারা উদ্দেশ্য তার বাড়ি যান নূর ইসলাম, ও তার ভাইপো মুরাদ হাসান। এবং হৈচৈ ও বিভিন্ন ভাবে অপমান করে।
এর আগে ওই জমি জমি কয়েক বার মাপা হলে জমিটি তাজুল হাসানে পিতার নামের জমি।
অমেদআলী পরিবার যে পথ দিয়ে চলাচল করে সেটাও কামরুল হাসানের জমির ভিতরে।
এর আগে ইউপি সদস্যরা এই জমির বিচার করে
দিয়েছিল তারা বলেছিল।
দুই হাত করে ছেড়ে দিয়ে ঘেরা দেন। তাদের কথা মতো ঘেড়া বেড়া দিয়েছিলাম। কিন্তু অমেদ আলী সরদার ও তাদের ছেলে, মেয়ে, বউ, পোতা, পুতনী চলা ফেরার সময় বিভিন্ন ভাবে ঘেরার ডাল পালা খোপা ভাংচুর করে, সেই জন্য ওই খানের ঘেরা বেশি দিন টিকে রাখার সম্ভব হয় না।
এবং আমার জমির ক্ষতি করার জন্য মাটি কাটা আম গাছের ডাল কাটা নারকেল গাছ সহ বিভিন্ন গাছের ডাল বিনা অনুমতিতে কাটে। এবং আমার কয়েকটি গাছ তাহারা জোরপূর্বক কেটে নিয়েছে।
কিছু দিন আগে আমি ওই খানে ঘেরা দিতে গিয়েছিলাম কিন্তু আমাকে ঘেরা দিতে দেই নি। তাদের দাবী আমার জমি হতে আরও ২ শতাংশ জমি তাদের দিতে হবে। নাহলে এখানে ঘেরা দিতে দিবে না। এবং আমার নামের ন্যার্য জমি তাহারা জোর করে দখল করার হুমকি দেই।
দাইয়ানুর রহমান (সম্পাদক) তাপস কুমার ঘোষ (প্রকাশক) শিমুল হোসেন, (নির্বাহী সম্পাদক) আজহারুল ইসলাম-বাবলু হোসেন ( নির্বাহী সম্পাদক)
অফিসঃ পশ্চিম শেওড়াপাড়া- ইকবল রোড বাসা নং- ৪১৬/৪ মিরপুর ঢাকা-১২১৬,
Email: Info@sumoyersonlap.com, taposhg588@gmail.com,shimul00252@gmail.com
01715522822, 01728.855627, 01710118632, 01709255325
https://www.sumoyersonlap.com
কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।