আব্দুল ওয়াহেদ নামে ১ ব্যবসায়ীর নারী সঙ্গীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি তুলে যুবলীগ নেতা ও সাংবাদিক পরিচয় এ ছবি ভাইরালের ভয় দেখিয়ে ২৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে কথিত যুবলীগ নেতা মহাব্বত আলী।
ঘটনাটি ঘটেছে গত( ৮ নভেম্বর) মঙ্গলবার বেলা ১১ টার সময় সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বাস টার্মিনালে। এ ব্যাপারে কালিগঞ্জ নিউমার্কেটের আহসানিয়া হার্ডওয়ারের মালিক ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াহেদ সাংবাদিকদের জানান সে গত মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) বেলা আনুমানিক ১১টার সময় তার ১ নারী সঙ্গী নিয়ে নলতা যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে বাস টার্মিনালে বাসের মধ্যে পাশে বসানো ওই নারী সঙ্গীর ছবি তুলে সাংবাদিক পরিচয় এবং যুবলীগ নেতার ভয় দেখিয়ে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয দেখিয়ে ৫০ হাজার টাকা দাবি করে। পরে আমি নলতা থেকে ফিরে এসে মান-সম্মানের ভয়ে বিকালে দোকান হতে তাকে ২০ হাজার টাকা দেই। পরবর্তীতে তারপর দিন অর্থাৎ (৯ নভেম্বর) বুধবার সে আবারো দোকানে এসে ২০ হাজার টাকা দাবি করে। আমি ওই সময় আবারও তাকে ৫ হাজার টাকা দেই। পরবর্তীতে সে ঢাকায় যেয়ে এমপির বাসায় বসে থাকার ভয় দেখিয়ে আবারো ২৫ হাজার টাকা তার ব্যবহৃত০১৭৩২৬০৫০ ৬৮ নং বিকাশে পাঠিয়ে দিতে বলে। আমি উপায়ান্তর না দেখে বিষয়টি নিয়ে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নাজমুল ইসলাম এবং থানার অফিসার ইনচার্জকে জানাই। ওই সময় সে টাকা পাঠানোর জন্য আবারো ফোন দিলে ফোনটি রিসিভ করে থানার অফিসার্স ইনচার্জকে দেই। পরে অফিসার্স ইনচার্জের গলা শুনে ফোন কেটে দেয়। পরবর্তীতে সে আমার নিকট আর কোন ফোন করেননি।
বিষয়টির সত্যতা জানার জন্য কথিত সাংবাদিক পরিচয় দানকারী চর যমুনা গ্রামের মানুর পুত্র কথিত যুবলীগ নেতা মহব্বতের নিকট জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের জানান গত(৮ নভেম্বর) মঙ্গলবার বেলা আনুমানিক১১টার সময় আহসানিয়া হার্ডওয়ারের মালিক আব্দুল্ ওয়াহেদ একটি খারাপ মধ্য বয়সের মহিলাকে নিয়ে ফুর্তি করার জন্য নলতায় যাওয়ার পথে বাস টার্মিনালে একটি খালি বাসের মধ্যে দুজনের অন্তরঙ্গ ছবি ধারণ করি। ওই সময় সে ভয় পেয়ে উক্ত ছবি কাউকে না দেখাই এবং জানাই সে বিষয়ে বিকেলে দোকানে ডেকে নিয়ে আমাকে মিষ্টি খাওয়ার জন্য ২ হাজার টাকা দেয়। এখন বিষয়টি অনেকেই জানাজানি হওয়ায় সে আমার নামে কুৎসা রোটিয়ে বেড়াচ্ছে। ওই মহিলা এর আগে তার বাসায় কাজের মহিলা হিসেবে থাকতো। সে সময় তার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কের কারণে তার পরিবার তাকে তাড়িয়ে দেয়। পরবর্তীতে ওই মহিলাকে নিয়ে সে প্রায় বিভিন্ন জায়গায় ফুর্তি করতে যায়।
দাইয়ানুর রহমান (সম্পাদক) তাপস কুমার ঘোষ (প্রকাশক) শিমুল হোসেন, (নির্বাহী সম্পাদক) আজহারুল ইসলাম-বাবলু হোসেন ( নির্বাহী সম্পাদক)
অফিসঃ পশ্চিম শেওড়াপাড়া- ইকবল রোড বাসা নং- ৪১৬/৪ মিরপুর ঢাকা-১২১৬,
Email: Info@sumoyersonlap.com, taposhg588@gmail.com,shimul00252@gmail.com
01715522822, 01728.855627, 01710118632, 01709255325
https://www.sumoyersonlap.com
কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।