মোঃ শফিকুল ইসলাম, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কুড়িগ্রাম সদরে এক কিশোরী কে অপহরণের দায়ে কুড়িগ্রাম সদর থানায় অপহরণকারীর বিরুদ্ধে কিশোরীর মা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মামলার অভিযোগ সুত্রে জানা যায়,গত ১৮ই এপ্রিল ২০২৪ ইং রাত ৭ঃ৩০ ঘটিকায় কুড়িগ্রামের সর্দার পাড়া গ্রামের মোঃ জুলহাস আলমের নাতনি আয়শা সিদ্দিকা রশনি (১৪)
কে প্বার্শবতী মুন্সিপাড়া গ্রামের আমিনুর রহমানের ছেলে আশির্বাদ রহমান (২২) দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে সফল না হওয়ায় ফুসলিয়ে ফাসলিয়ে মোটর সাইকেলে উঠায়ে নিয়ে যান। ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭ঃ৩০ ঘটিকায় কিশোরী আয়শা সিদ্দিকা রশনি (১৪)
নিজ বাসা হতে নানার বাড়ী যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন। পরে কিশোরীর মা জিনাত আরা জেমিন তার বাবার বাসায় তার মেয়ে পৌছায়েছে কিনা জানতে ফোন দিয়ে জানতে চান।বাবার বাড়ির লোকজন তার মেয়ে সেখানে যায়নি বলে জানান। এরপরে খোঁজাখুঁজি শুরু করলে প্রত্যক্ষদর্শী আরব আলী,শাহনাজ পারভিন ও নাজমা বেগম জানান,যে তার কিশোরী মেয়ে কে প্বার্শবতী গ্রামের আমিনুর রহমানের ছেলে আশির্বাদ মোটর বাইকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে উঠায়ে নিয়ে যান। প্রত্যক্ষদর্শীর কাছে ঘটনা শুনে কিশোরীর মা আশির্বাদের ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে তাকে একাধিকবার ফোন দিলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরে দুইদিন যাবৎ কিশোরী কে নিয়ে গা ঢাকা দেন অপহরণকারী আশির্বাদ। অপহরণের দুইদিন পরে ১৯ই এপ্রিল ২০২৪ ইং তারিখে কিশোরীর মা বাদী হয়ে কুড়িগ্রাম সদর থানায় ২০০০/২০০৩ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে আশির্বাদ কে অপহরণের দায়ে প্রধান আসামী করে মামলা রুজু করেন।মামলা নং ৩২। কুড়িগ্রাম সদর থানায় মামলা রেকর্ডের ৪ দিন পেরিয়ে গেলেও মামলার প্রধান আসামী অপহরণকারী আশির্বাদ কে গ্রেফতার করতে পারেনি কুড়িগ্রাম থানা পুলিশ। মামলার প্রধান আসামী অপহরণকারী আশির্বাদ কে দ্রুত গ্রেফতারের বিষয়ে জানতে চাইলে কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বলেন, মামলা হয়েছে মামলার ভিকটিমকে উদ্ধার করা হয়েছে আসামিকে গ্রেফতার করার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
দাইয়ানুর রহমান (সম্পাদক) তাপস কুমার ঘোষ (প্রকাশক) শিমুল হোসেন, (নির্বাহী সম্পাদক) আজহারুল ইসলাম-বাবলু হোসেন ( নির্বাহী সম্পাদক)
অফিসঃ পশ্চিম শেওড়াপাড়া- ইকবল রোড বাসা নং- ৪১৬/৪ মিরপুর ঢাকা-১২১৬,
Email: Info@sumoyersonlap.com, taposhg588@gmail.com,shimul00252@gmail.com
01715522822, 01728.855627, 01710118632, 01709255325
https://www.sumoyersonlap.com
কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।