আল-হুদা মালী, শ্যামনগর প্রতিনিধিঃ
শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের হরিশখালী খেয়াঘাট থেকে পার্শ্বেমারী পর্যন্ত ১০কিলোমিটার ইটের রাস্তাটি খানাখন্দে ভরা।এ যেন দেখার কেউ নাই। বর্তমানে রাস্তাটির বেহাল দশা হওয়ায় চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে জনসাধরণের দুর্ভোগের সীমা নেই। রাস্তাটির বেহাল হওয়ায় প্রতিনিয়ত নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে পথচারীদের।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বুধবার (৯ আগষ্ট ) সকাল ৯টার সময় হরিশখালী মটর শ্রমিকের উদ্যোগে সংস্কারের কাজ শুরু করেন তারা।মৃত্যু জামাল উদ্দিন গাজীর বাড়ি থেকে শুরু করে ১০ কিলোমিটার ইটের সলিং এর রাস্তাটির জায়গায় জায়গায় ভাঙা ও ধ্বসে গেছে। অল্প বৃষ্টি হলেই রাস্তায় খানাখন্দে পানি বেঁধে যাচ্ছে। রাস্তায় এখন ধান চাষ করাও সম্ভব বলে ধারণা করেন তারা।
মোটরসাইকেল শ্রমিকের সভাপতি জি,এম, আইয়ুব আনসারী জানান, ডুমুরিয়া খেয়াঘাট, ও হরিশখালী খেয়াঘাট থেকে শুরু করে ইটের সলিং রাস্তাটি খানাখন্দে, ভাঙা ও ধ্বসে যাওয়া রাস্তায় মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল নিয়ে চালিয়ে যাওয়াও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।পার্শ্বেমারী,গাংড়ামারী, লক্ষীখালী, চাঁদনীমুখা, ও ১০নং গ্রামের মানুষ সহ পার্শ্ববর্তী কয়রা উপজেলার মানুষ ও আশপাশের গ্রামের জনসাধারণের চলাচলে এই রাস্তাটি একমাত্র ভরসা। এছাড়া কনো অসুস্থ রোগী নিয়ে রাস্তাটি দিয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এবং ৮থেকে ১০টি গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে এ রাস্তা দিয়ে। এছাড়াও রাস্তা খারাপের কারণে শিক্ষার্থীদের স্কুল কলেজে যাওয়া আসার সময় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এ বিষয়ে গাবুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদুল আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ডুমুরিয়া খেয়াঘাট ও হরিশখালী খেয়াঘাট থেকে চাঁদনীমুখা পর্যন্ত ৭ কিলোমিটারের অধিক ইটের সেলিং এ রাস্তাটি দ্রুত পূরণের সমস্যার করা হবে।
দাইয়ানুর রহমান (সম্পাদক) তাপস কুমার ঘোষ (প্রকাশক) শিমুল হোসেন, (নির্বাহী সম্পাদক) আজহারুল ইসলাম-বাবলু হোসেন ( নির্বাহী সম্পাদক)
অফিসঃ পশ্চিম শেওড়াপাড়া- ইকবল রোড বাসা নং- ৪১৬/৪ মিরপুর ঢাকা-১২১৬,
Email: Info@sumoyersonlap.com, taposhg588@gmail.com,shimul00252@gmail.com
01715522822, 01728.855627, 01710118632, 01709255325
https://www.sumoyersonlap.com
কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।