মোঃ সবুজ খান, টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ
ইদানীং সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরপাক খেয়ে আলোচিত হয়ে গেছে মসদই মসজিদে যাওয়ার রাস্তা নিয়ে। মসদই গ্রামের জন্মলগ্ন থেকে মসদই মসজিদ, কবরস্থান, হুজুরা শরিফ একসাথে। বেশ কয়েক বছর আগে আরো একটি প্রতিষ্ঠান মাদ্রাসা তৈরি করা হয়। যা অন্য কোন জেলায় সচল আঁচল দেখা যায় না। কিন্তু এসব পবিত্র জায়গায় আসা যাওয়া করার মত কোন রাস্তা তৈরি করা হয়নি কখনো।আসলে যখন মসজিদ, কবরস্থান, হুজুরা শরিক তৈরি হয়েছে তখন মনে হয় মসদই গুটি কয়েকটি বাড়ি ঘর ছিল।যখন আসতে আসতে মসদই গ্রাম বড় হতে লাগলো আর বেশির মানুষ দক্ষিণ দিকে বাড়ি ঘর করার চিন্তা ভাবনা করে। এভাবেই হয়তো দক্ষিণ পাড়া নামে পরিচিত লাভ করে। সেই আমল থেকে পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়ার রাস্তা বেশিভাগ লোক মল্লিক পাড়ার মধ্য দিয়ে মসজিদে আসা যাওয়া করতো। তখন ঐ একটি রাস্তাই ছিল। মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় বা কোন মৃত্যু লোকের লাশ নেওয়ার জন্য ঐ একটি রাস্তা ব্যবহার করা হয়। মসজিদে যাওয়ার রাস্তা জন্য বেশ কয়েক বার মসদই বাসী উদ্যোগ নেয় রাস্তা বড় করার জন্য। মসজিদে যাওয়ার জন্য যে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে সেটা কারো না কারো ব্যক্তিগত জায়গা। আসলে যাদের জায়গা তাদের দাবি এত জায়গা একজন দিবে অন্য জন দিবে না এটা মেনে না নেওয়ায় মসদই বাসী মিটিং কল করে জায়গার মালিকদের সাথে উঠান বৈঠক করে। এমনকি বেশ কিছু টাকা খরচ করে কাঁচা রাস্তাটি পূণ্য নির্মাণ করে। মল্লিক বাড়ির সুমন মল্লিক একজন ঐ রাস্তার জায়গার অংশিদার তার দাবি পুরো রাস্তা আমাদের জায়গার অংশ ও রাস্তার পূর্ব পাশে আরো জায়গা রয়েছে। আমরা পায়ে হাঁটার রাস্তা বন্ধ করিনি। আমরা কখনো বলিনি রাস্তার জন্য জায়গা দিব না আমাদের দাবি আমাদের জায়গা মেপে বুঝে দিবে আমরা অবশ্যই রাস্তার জন্যে জায়গা দিব প্রয়োজনে উচিত এর চেয়ে বেশি দিব আমাদের বাপদাদার সম্পত্তি বুঝে নিতে হবে।এটা বাপদাদার সম্পত্তি রক্ষা করতে হবে। বর্তমান এ-ই রাস্তা পাকা করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেশ কিছু টাকা অনুদান দেয় বলে জানা যায়। অপর দিকে সুমন মল্লিকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমরা পায়ে হাঁটার রাস্তা দিয়েছি কিন্তু রাস্তা পাকা করার কথা বলেনি।আমার অনুমতি ছাড়া আমার বাড়িতে অনেকে অনেক কিছু ভাংচুর চালায় তারা আমার বাড়ির জায়গা নিয়ে রাস্তা বড় করার চেষ্টা করে আমি এটার বিচার না পেয়ে আমি কোর্টে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রট এর আদালতের চলমান ফৌ: কা: বি: ১৮৯৮ এর ১৪৪ ধারা মামলা করেছি। মসদই গ্রামবাসীর দাবি আমরা তাদের বহুবার ডেকেছি তাদের সারা না পেয়ে চেয়ারম্যান সরজমিনে এসেছিল তিনি দেখেছেন। মামলার অভিযোগ পেয়ে পুলিশ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত রাস্তার কাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন পুলিশ প্রশাসন।
দাইয়ানুর রহমান (সম্পাদক) তাপস কুমার ঘোষ (প্রকাশক) শিমুল হোসেন, (নির্বাহী সম্পাদক) আজহারুল ইসলাম-বাবলু হোসেন ( নির্বাহী সম্পাদক)
অফিসঃ পশ্চিম শেওড়াপাড়া- ইকবল রোড বাসা নং- ৪১৬/৪ মিরপুর ঢাকা-১২১৬,
Email: Info@sumoyersonlap.com, taposhg588@gmail.com,shimul00252@gmail.com
01715522822, 01728.855627, 01710118632, 01709255325
https://www.sumoyersonlap.com
কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।