হাটহাজারী উপজেলার ইছাপুর ফয়জিয়া বাজার
রাঙ্গামাটি মহাসড়কে দক্ষিণ পাশের সকল ভুল
বিএস ওয়ারিশ জাল সনদ দিয়ে একদল ভূমিদস্যু
হারানী। প্রশ্ন হল আনদূর আলী পুত্র আবদুল মজিদ ৬,৭,১৯৫৩ ইং তারিখের ৩৪৬৫ নং কবলামূল আর,এস ৪০৫ /৪০৬/৪০৮/দাগাদী ও অন্যান দাগ সহ। ভ্রাতা নুর আহাম্মদের নিকট বিক্র
করেন।২৩, ০৭/১৯৬৬ ইং তারিখে ৩৬২০ নং
কবলামূলে নুর আহাম্মদ আর,এস ৪০৮/৪০৬/
৪০৫ দাগাদী অং খরিদা ও মৌরশী ১৮ শতক জমিমাজ এয়াকুল আলীর পুত্র নন্না মিয়া নিকট
বিক্রি করেন। এবং বিক্রিত জমি ৪০৮ দাগ আনন্দ ১১ শতক এবং ৪০৬ দাগ ৭ শতক জমিমাজ দখল
প্রদান করেন। উল্লেখ্য যে আর এস ৪০৫/৪০৪ দাগ জমিমাজ উপরোক্ত আবদুল মজিদ ও নুর আহাম্মদ যৌথভাবে বিগত ১,১১,-১৯৫৬ ইং তারিখের ৫০৮৫ নং কবলামূলে আবদুল ওহাবের
পুত্র মোহাম্মদ তৈয়বের নিটক বিক্রি করাতে নন্না মিয়া কে আর এস ৪০৫ দাগ কোন দখল প্রদান
করে না। আনছুর আলী কন্য ছপেয়া খাতুন পিতা হতে ৪০৫/ ৪০৬/৪০৪ দাগদীর আন্দর ৫,৮৩ শতক
জমিমাজ প্রাপ্ত হয়। নন্না মিয়া মোট মৌরশী ও খরিদ মূল ২৩,৮৩ শতক জমিমাজ প্রাপ্ত হয়।
২৪,১১,১৯৯৭ ইং সকাল ৯ ঘটিকার সময় নন্না মিয়া ইন্তেকাল করিয়াছেন। এসময়ে একদল লোক
রাতে ৮টার দিকে ঘরে এসে নন্না মিয়া ওয়াদা করেছেন বলে
১ স্তী ১ পুত্র ২ কন্য থেকে ভয়- মাধ্যমে দলিল সৃষ্টি করেন। বি এস ৫১০/৫১১, দাগে/২৫, ৪, ২০১৬ ইং ৮৬৮
নং খতিয়ান, দুই টি জাল ওয়ারিশ সদন একটি জাল দলিলর মাধ্যমে সৃষ্টি করেন।৯০/২০ মামলা করে ভূমির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। ২২,১১,২০২১,ইংতে মামলার আদেশ হয়। আর এস ৪০৬ /৪০৪ দাগে আবদুল মজিদ ৩৪৬৫ কবলামূলে বিক্রি করার পর পুত্র আমিনুর রহমান ঐ দাগে ১৮ শতক ১৯৫ নং খতিয়ানে জপির করে হয়রানি করা হয়। ১৫,৮,১৯৯৮ ইংতে /৩৬/৯৮ মামলাতে বিবাদীর পিতা আমিনুর রহমান সহ আবদুল হামিদ আব্দুল্লাহ ও নুরুল ইসলাম তাদের জবান বন্দীতে বলেন বাদীর পরিচিত নিত জায়গার আমাদের কোন দাবী নেই। ৭,১০/১৯৯৮ ইংতে এডভোকেট কমিশনার দিলিপ বৈদ্য তদন্তে প্রতিবেদন সহ একটি নক্শা করিয়া দেন। ১নং ২নং তপশিলের জায়গাতে বিবাদী গণ জোর পূর্বক
ও কোন প্রকার কাঁচাপাকা গৃহ নির্মাণ এবং বাদীর ভোগদখলে কোন বি্গ্ন সৃষ্টি ও রুপ পরিবর্তন করতে না পারে, তজ্জন্য বিবাদী গণের বিরুদ্দে স্থায়ী নিষিধাজ্ঞের ডিগ্রি হয়।