শামছুল আলম আখঞ্জী তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের শ্রীপুর বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে, আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ড প্রচারণায় গণসংযোগ করছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচন কমিটির একজন টিম সদস্য, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সদ্য সাবেক উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, ঢাকা মহানগর বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ সভাপতি, সাবেক যুগ্ম সচিব (বিসিএস-প্রশাসন) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ -১ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বিনয় ভূষণ তালুকদার ভানু।
রবিবার (৮ই অক্টোবর) বিকাল ৩টার সময় উপজেলার শ্রীপুর বাজারের পথচারী ও দোকানীদের সাথে কৌশল বিনিময়ে করে,
আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে প্রতিটি মানুষের হাতে হাতে লিফলেট বিতরণ শেষে, শ্রীপুর বাজারের দলীয় অফিসে,স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও অংঙ্গ সংগঠনের আয়োজনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ভাটি বাংলার কৃতি সন্তান, সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচন কমিটির টিম সদস্য, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সদ্য সাবেক উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, ঢাকা মহানগর বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ সভাপতি, সাবেক যুগ্ম সচিব (বিসিএস-প্রশাসন) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ -১ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বিনয় ভূষণ তালুকদার ভানু।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন, তাহিরপুর উপজেলা কৃষক লীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক,বাংলাদেশ মুক্তি যোদ্ধা সন্তান সংসদ,তাহিরপুর উপজেলা ইউনিট এর সহ সভাপতি শামছুল আলম আখঞ্জী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মধ্যনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি, সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান প্রবীর বিজয় তালুকদার,তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শামনূর আখঞ্জী, ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমানূর মিয়া, স্থানীয় গণ্য মাণ্য ব্যক্তি বদরউদ্দিন আহমদ, দৈনিক সকালের সময় এর তাহিরপুর উপজেলা প্রতিনিধি মুরাদ মিয়া। ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি শাহীন আখঞ্জী, ৭নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মানিক পাল, উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়ন মৎস্য লীগের সদস্য সচিব ইমানূর মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা চয়ন পাল, ছাত্র লীগ নেতা সজিব প্রমুখ।
এসময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র উন্নয়নের কথা স্বীকার করার মতো নয়। তিনি দেশের অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছেন, কর্ণফুলি টানেল প্রকল্পটি বাস্তবায়িত করেছেন, সারা দেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপন করেছেন, বিগত দিনে কয়েকটি রাস্তা ঘাট পাকাকরণ ছিল,আপনি, আমি সকলেই জানি। কিন্তু এখন অধিকাংশ রাস্তা ঘাট পাকাকরণ হয়েছে। যাহা অস্বীকার করার মতো নয়। উল্লেখ যোগ্য বড় বড় নদীতে ব্রিজ কালভার্ট নির্মাণ হয়েছে। যতবারই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় এসেছেন,ততবারই দেশের উন্নয়ন হয়েছে। আসুন, আমরা দ্বিধা দ্বন্দ্ব ভুলে, কাঁদে কাদঁ মিলিয়ে কাজ করে,নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করি।