মামলা সূত্রে জানা যায়, নওগাঁ সদর থানার বাঙ্গাবাড়িয়া গ্রামের আব্দুস সাত্তার সোনারের ছেলে মো. ময়নুল হক লিটনের কাছ থেকে সৌদি আরবে পাঠাবেন বলে কনস্টেবল মো. আল আমিন ৮ লক্ষ টাকা নেন। পরবর্তীতে সে লিটনকে সৌদি আরবে না পাঠিয়ে তালবাহানা করেন এবং গ্রহণকৃত টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। এরপর লিটন বাদী হয়ে মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইবোনাল ১, নওগাঁয় অভিযোগ দায়ের করলে মানব পাচার পিটিশন মামলা রুজু হয়।
উক্ত মামলায় কনস্টেবল আল আমিন ও তার বাবা আব্দুর রহমান সোমবার আদালত নওগাঁয় হাজির হয়ে জামিনের জন্য আবেদন করেন। তাদের জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে আদালত তাদের জেলা কারাগার প্রেরনের আদেশ দেন।