মোঃ রায়হান আলী, নওগাঁ প্রতিনিধিঃ
নওগাঁর মান্দা উপজেলার গণেশপুর ইউপির শ্রীরামপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামে অবস্থিত দক্ষিণ শ্রীরামপুর ইসলামী মাদ্রাসার জমি জবর দখলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযুক্তরা হলেন নওগাঁ সদর থানার হাঁসাইগাড়ি ইউনিয়নের ভুতুলিয়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে আলতাফ হোসেন, মান্দা উপজেলার প্রসাদপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের আলাউদ্দিনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম, মৃত মনসুর আলীর ছেলে আনিসুর রহমান, মৃত রিয়াজুদ্দিনের ছেলে সাইফুল ইসলাম। এ ঘটনায় ওই মাদ্রাসার পরিচালনা টকমিটির প্রচার সম্পাদক আব্দুল মালেক বাদী হয়ে মান্দা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় ১৯৭৯ সালে মাদ্রাসা স্থাপিত হওয়ার পর ১৯৮০ সালে আইজান বেওয়া গোবিন্দপুর মৌজার জেল নম্বর ১১৭ হাল খতিয়ান ৪০১ ৪০২ ৪০৩ ৪০৪ ৪০৫ ৪০৬ ৭০৮ দাগে ছয় বিঘ জমি দান করেন। এরপর থেকেই জমিটটগুলো মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ভোগদখল করে আসছিল। কিন্তু কঅভিযুক্তরা বর্গা চাষী হিসেবে জমিগুলো চাষ করলেও ২০১৮ সালে উল্লেখিত দাগে ১০৭.২৫ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখলে নেয়। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত আলতাফ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, উল্লেখিত দাগে মাদ্রাসার জমি আছে কিনা আমাদের জানা নেই, মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ যদি কাগজপত্র দেখাতে পারে তাহলে আমরা জমি ছেড়ে দেবো। পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম সুজা ও প্রচার সম্পাদক আব্দুল মালিক জানান, ১৯৮০ সালে আইজান বেওয়া মাদ্রাসার নামে ছয় বিঘা জমি দান করেন এরপর থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মাদ্রাসা উক্ত জমিগুলো ভোগ দখল করে আসছিল। কিন্তু ২০১৮ সাল থেকে অভিযুক্তরা জমিগুলো জবরদখল করে চাষাবাদ করে আসছে মাদ্রাসাকে ফসলের কোন অংশ দেয়না। এমনকি বারবার সালিশ বৈঠক এর মাধ্যমে জমি ছেড়ে দিতে বললে তারা জমি না ছেড়ে টাল বাহানা করতে থাকে। এব্যাপারে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোজাম্মেল হক কাজী জানান, মাদ্রাসার জমি জবর দখলের একটি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দাইয়ানুর রহমান (সম্পাদক) তাপস কুমার ঘোষ (প্রকাশক) শিমুল হোসেন, (নির্বাহী সম্পাদক) আজহারুল ইসলাম-বাবলু হোসেন ( নির্বাহী সম্পাদক)
অফিসঃ পশ্চিম শেওড়াপাড়া- ইকবল রোড বাসা নং- ৪১৬/৪ মিরপুর ঢাকা-১২১৬,
Email: Info@sumoyersonlap.com, taposhg588@gmail.com,shimul00252@gmail.com
01715522822, 01728.855627, 01710118632, 01709255325
https://www.sumoyersonlap.com
কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।