আমজাদ হোসেন, নওগাঁ থেকেঃ
নওগাঁর মান্দা উপজেলার ১৩ নং কসব ইউপির পাঁজরভাঙ্গা এলাকায় অবস্থিত বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট কলেজ শাখায়, ছাত্র-ছাত্রীদের চেয়ে শিক্ষক কর্মচারী বেশি, এছাড়াও অধ্যাপক রমজান আলীর বিরুদ্ধে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে, শুধু তাই নয় অধ্যাপক রমজান আলী তার নিজের পরিবারের ছয় থেকে আটজনের চাকরি দিয়ে প্রতিষ্ঠানে না যেয়ে ও বেতন তুলে নিচ্ছেন বলেও অভিযোগ উঠিয়েছেন ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা, শুধু তাই নয় ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক রমজান আলীর (শালক) শিক্ষক আবু হেনা মোস্তফা কামাল ওই প্রতিষ্ঠানের সহকারি কম্পিউটার ল্যাব এসিস্ট্যান্ট থাকা অবস্থায়, অবৈধভাবে সহকারী শিক্ষকের নিয়োগ নেয়ার পরও বেতন তুলে খেয়েছেন ল্যাব এসিস্ট্যান্টের, এছাড়াও ওই কলেজের জমি সহ ভবন নিজের ক্ষমতায়, কারো কথার তোয়াক্কা না করে, ইটের প্রাচীর দিয়ে দখল করে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এসব নানান অভিযোগ শিক্ষক কর্মচারীরা বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ, বিভিন্ন দপ্তরের দিলে ওই প্রতিষ্ঠানের সকল অভিযোগের প্রতিবেদন, অধ্যাপক রমজান আলীর বিরুদ্ধে যাই,
তাছাড়া অধ্যাপক রমজান আলী নিয়োগ বৈধ নয় মর্মে তদন্ত রিপোর্ট আসে তারপরও বহাল অবস্থায় ওই প্রতিষ্ঠানে নিজের ক্ষমতার জোর দেখিয়ে প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন জনকে বিভিন্ন রকম ভয়-ভীতি ও হুমকি দিয়ে এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন ঐ প্রতিষ্ঠান,
এমনকি কোন শিক্ষক যদি এইসব তদন্তর বিষয় বেশি নড়াচাড়া করে তাহলে এই প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেওয়ার ও হুমকি দিয়েছেন তিনি।
তবে ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক রমজান আলীর (শালক) শিক্ষক আবু হেনা মোস্তফা কামালের সাথে কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি এসব বিষয় এড়িয়ে যান এবং বলেন আপনাদের যা খুশি আপনারা লেখেন, আমাদের কিছু করার থাকলে আমরাও করবো।
তবে এ বিষয়ে ওই কলেজের অধ্যাপক রমজান আলী সাথে অভিযোগের বিষয়ে কথা বললে তিনি আমার বিষয়ে যে সকল অভিযোগ হয়েছে সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন।
এ বিষয়ে মান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসার লাইলা আনজুমান বানুর সাথে কথা বললে তিনি জানান, যে সকল শিক্ষক কর্মচারীরা অধ্যাপকের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে সব অভিযোগ তদন্তের জন্য তদন্ত কাজ চলছে।