বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
গতকাল ব্রাসেলস প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বজলুর রশীদ বুলু। মুন্সীগঞ্জে মাদক মামলার আসামীর ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অসুস্থ সাংবাদিক লিটন মাহমুদকে দেখতে মুন্সীগঞ্জ এলেন সোনিয়া দেওয়ান প্রীতি জুসের সাথে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে অচেতন: ৩ আসামির প্রত্যেককে ৫ বছরের কারাদণ্ড হলিউডের Rags to Riches মু‌ভি‌তে মুন্সীগ‌ঞ্জের আর পি রুবেল জিয়া নাগরিক ফোরাম (জিনাক) এর মুন্সীগঞ্জ জেলা সভাপতি হাসেম  জুলাই বিপ্লবের অন্যতম কারিগর জাজাকাল্লাহ সাথে দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার সম্পাদকের সৌজন্য সাক্ষাৎ  মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলা যুবদলের উদ্যোগে  বনভোজন  অনুষ্ঠিত । ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে মুন্সীগঞ্জ আইনজীবী সহকারীদের মানববন্ধন  মুন্সীগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা চরকেওয়ারে‎

ফুলছড়িতে শিক্ষা অফিসের নিলাম ডাকে জামানতের  অফেরতযোগ্য টাকা নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৮২ বার পঠিত

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে উপজেলা শিক্ষা অফিসের নিলাম ডাকে জামানত হিসেবে অফেরতযোগ্য টাকা নেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে ঠিকাদাররা। উপজেলা পরিষদ হলরুমে আজ বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নিলাম শেষে এ নিয়ে বিক্ষোভ করে অংশগ্রহণকারীরা।

জানা গেছে, বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদের হল রুমে নিলাম ডাক শুরু হয়। মোট ১০ হাজার ২০০ টাকা করে জামানত রেখে এতে ১৬২ জন অংশ নেয়। ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকায় সর্বোচ্চ ডাকদাতা হন সাদ্দাম হোসেন নামে এক অংশগ্রহণকারী। তবে নিলাম শেষে টাকা ফেরতের সময় বাধে বিপত্তি। নিলাম কর্তৃপক্ষ অংশগ্রহণকারীদের জামানতের ২০০ টাকা করে কেটে নেয়। এরপরই জামানতের কেটে নেওয়া ২০০ টাকা করে মোট ৩২ হাজার ৪শ টাকা ফেরত চেয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন ১৬১ জন অংশগ্রহণকারীরা।

নিলাম ডাকে অংশগ্রহণকারী বাঁধন সরকার বলেন, নিলাম ডাক শুরুর ৩০ মিনিট আগে জামানত হিসেবে ১০ হাজার ২০০ টাকা জমা দেই। নিলাম শেষে জামানত ফেরত নিতে গেলে ২০০ টাকা কেটে নেওয়া হয়। কিন্তু কেন এ টাকা কেটে নেওয়া হলো তা বলা হচ্ছে না। চঞ্চল নামে আরেক অংশগ্রহণকারী বলেন, আমরা নিলাম ডাকে আগেও অংশগ্রহণ করেছি। কোথাও এমনটা দেখিনি। কী কারণে জামানতের ২০০ টাকা কেটে নেওয়া হলো তার সদুত্তর আমরা পাইনি।

এ বিষয়ে নিলাম কমিটির সদস্য সচিব ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার বেলাল হোসেন বলেন, নিলাম কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিলাম প্রক্রিয়ার ব্যয়ের জন্য ২০০ টাকা করে অফেরতযোগ্য জামানত হিসেবে রাখা হয়। নিলামের আগে বিজ্ঞপ্তি, মাইকিংসহ বিভিন্ন প্রচারে ১০ হাজার টাকা ফেরতযোগ্য জামানত এবং ২০০ টাকা অফেরতযোগ্য জামানতের টাকা উল্লেখ করেছি।

এ ব্যাপারে নিলাম কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আনিসুর রহমান বলেন, নিলাম ডাকে অফেরতযোগ্য জামানতের বিষয়ে আমি জানি না। নিলাম কমিটির মিটিংয়ে এমন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। অংশগ্রহণকারীদের জামানতের অফেরতযোগ্য ২০০ টাকা যদি ফেরত দেওয়ার সুযোগ থাকে তাহলে ফেরত দেওয়া হবে। না হলে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়া হবে। আর নিলাম প্রক্রিয়ার ব্যয়ের জন্য অফেরতযোগ্য জামানত নেওয়ার বিষয়ে খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।