সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কালিগঞ্জে গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মায়ের পুষ্টির উপর দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত গাজীপুর জেলা পেশাজীবী সাংবাদিক পরিষদের আত্মপ্রকাশ প্রকাশিত হচ্ছে ভারত বাংলার যৌথ কাব্যগ্রন্থ বন্দি শালার পাখি জামায়াতের আমীরের আগমন উপলক্ষে গাইবান্ধায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কবিতাঃ অর্থহীন প্রেম রাউজান খলিলাবাদ মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসা র ৪৫ তম বার্ষিক মাহফিল সম্পন্ন সেনাবাহিনী শেখ হাসিনাকে দুটি চয়েস দিয়েছিল : মিজা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাহিরপুর ভলিবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত ছয় মাস বন্ধ থাকার পর ধানুয়া কামালপুর স্থল বন্দর দিয়ে পাথর আমদানি শুরু সাতক্ষীরা পৌর নারী সুরক্ষা ফোরামের ত্রৈ-মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মণিরামপুর উপজেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মারুফ আল রাজী

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় শনিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১২০ বার পঠিত

উত্তম চক্রবর্তী,মণিরামপুরঃ

মণিরামপুর উপজেলা বাসীকে পবিত্র রমজান মাস ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মণিরামপুর উপজেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট সমাজসেবক মোঃ মারুফ আল রাজী। আজ শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) সকালে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে এ শুভেচ্ছা জানান তিনি। মারুফ আল রাজী বলেন, জাগতিক নিয়মের পথ পরিক্রমায় বছর শেষে আমাদের মধ্যে আবার এসেছে নতুন বছর- ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। সবাইকে নতুন বছরের আন্তরিক শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ। মুসলমানদের সিয়াম সাধনার পবিত্র রমজান মাস চলছে। আমি সব ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে পবিত্র মাহে রমজানের মোবারকবাদ জানাচ্ছি। তিনি বলেন, এ ভূখণ্ডের হাজার বছরের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং কৃষ্টির বাহক এদেশের বাঙালি জনগোষ্ঠী। বিভিন্ন ধর্মে-বর্ণে বিভক্ত হলেও ঐতিহ্য ও কৃষ্টির জায়গায় সব বাঙালি এক এবং অভিন্ন। নানা ঘাত-প্রতিঘাতে অনেক ঐতিহ্য হারিয়ে গেলেও পহেলা বৈশাখ নববর্ষ উদযাপন এখনও স্বমহিমায় টিকে আছে। সারা বছরের ক্লেদ-গ্লানি, হতাশা ভুলে এদিন সব বাঙালি নতুন আনন্দ-উদ্দীপনায় মেতে ওঠেন। ‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো/মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা/অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা’- কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী এই গান গেয়ে আমরা আবাহন করি নতুন বছরকে। তিনি আরও বলেন, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণ বাঙালির সর্বজনীন উৎসব। আবহমানকাল ধরে বাংলার গ্রামগঞ্জে, আনাচে-কানাচে এই উৎসব পালিত হয়ে আসছে। গ্রামীণ মেলা, হালখাতা, বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার আয়োজন ছিল বর্ষবরণের মূল অনুষঙ্গ। ব্যবসায়ীরা আগের বছরের দেনা-পাওনা আদায়ের জন্য আয়োজন করতেন হালখাতা উৎসবের। গ্রামীণ পরিবারগুলো মেলা থেকে সারা বছরের জন্য প্রয়োজনীয় তৈজসপত্র কিনে রাখতেন। গৃহস্থ বাড়িতে রান্না হতো সাধ্যমতো উন্নতমানের খাবারের।নতুন বছর উজ্বল হয়ে উঠুক নতুন আলোয়, নতুন আশায়। “শুভ নববর্ষের প্রীতি ও শুভেচ্ছা’’।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।