আল-হুদা মালী, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
বাংলা আমার কথার সুর বাংলা মনের গান, বাংলা তুমি হৃদস্পন্দন বাংলা আমার প্রান। অমর একুশে বাংলা ভাষাকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ)-এর রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বাংলাভাষা আন্দোলনের মশাল জ্বালিয়েছিন বাংলাদেশ।উপকূলীয় প্রেসক্লাব পরিবারের পক্ষ থেকে সকল বীর শহীদের প্রতি জানাই বিনম্র- শ্রদ্ধাঞ্জলী।
১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। এতে ১৮৮টি দেশ সমর্থন জানালে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
১৯৫২ সালে এই দিনই নিজের মাতৃভাষাকে মর্যাদা দেওয়ার লড়াইয়ে পথে নেমে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছিল একাধিক তরতাজা প্রাণ। তাই এই দিনটি শহিদ দিবস হিসেবেও পালিত। ভাষার জন্য আত্মত্যাগ করে রফিক, জব্বার, শফিউল, সালাম বরকতেরা আজ ইতিহাসের পাতায় স্থান করেছেন। বৃথা যায়নি তাঁদের বলিদান। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ২০১০ সালের পর থেকে রাষ্ট্রপুঞ্জও ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা
দিবসে- হে বীর,তোমাদের স্বরণ করি,শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায়..আমরা তোমাদের ভূলব না।