বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে এক ভুয়া ক্যাপ্টেন আটক  আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা করায় বিএনপি নেতাকে হত্যার হুমকি  সুন্দরগঞ্জে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে থানার ওসির মতবিনিময়  চিতলমারীতে হেনা আক্তার নামে গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার  তাহিরপুরে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে কলাগাঁও বাজারে আনন্দ মিছিল গাজীপুরে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার যুবদলের কর্মীসভায় ককটেল বিস্ফোরণ: আহত ৩, আটক ২ সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য হওয়ায়’আনিসুল হক কে অভিনন্দন জানিয়েছেন মো.মিয়া হোসেন বোয়ালখালী শ্বশুরবাড়িতে বিদ্যুস্পৃষ্টে যুবকের মৃ-ত্যু  সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে এক ভুয়া ক্যাপ্টেন আটক 

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫ বার পঠিত

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় অভিযান চালিয়ে এক ভুয়া ক্যাপ্টেনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। ভুয়া ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

মঙ্গলবার ( ৫ নভেম্বর) সন্ধায় তাকে আটক করে গজারিয়া থানায় আনা হয়েছে।

আটক ভুয়া ক্যাপ্টেন জাহিদ হাসানের প্রকৃত নাম শাকিল আহমেদ খান (২৪)। সে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের লক্ষীপুরা গ্রামের সারোয়ার আহমেদের ছেলে বলে জানা গেছে।

বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার জানান, শাকিল ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করতো। তার প্রকৃত নাম শাকিল আহমেদ হলেও সে ক্যাপ্টেন জাহিদ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন থানায় ফোন করে আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করতো। তার বিরুদ্ধে প্রতারণা অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আজ আমরা অভিযান পরিচালনা করে গজারিয়া থানা এলাকা থেকে তাকে আটক করি। আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাদে সে ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন থানায় আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করার বিষয়টি স্বীকার করেছে।

এদিকে এ বিষয়ে ভুয়া ক্যাপ্টেন জাহিদ হাসান ওরফে শাকিল আহমেদ বলেন, আমার বাসা গজারিয়াতে হলেও আমি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকাতে থাকি। ফোনে সুন্দর করে কথা বলতে পারায় একসময় রিয়েল এস্টেট ব্যবসার নামে আমি প্রতারণা করতাম। সম্প্রতি আমি ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে ঢাকা মতিঝিল, রংপুর সদরসহ পাঁচটি থানায় ফোন দিয়ে আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করি। সব সময় ফোনে কাজ না হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজ হতো’।

গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাহবুবুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তাকে গজারিয়া থানায় নিয়ে আসা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।