মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী ছাউনী এখন কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের দখলে। জানা যায়, যাত্রী ছাউনী টি ২০১৭ সালে নির্মাণ করা হয়েছে। আগে অনেক সুন্দর পরিবেশ ছিল। যাত্রীরা এখানে এসে বসতো। গাড়ির জন্য অপেক্ষা করতো। এখানে বসে বিশ্রাম করতো। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা এই যাত্রী ছাউনীর সামনে দোকান বসিয়ে এর সুন্দর্য ও পরিবেশ নষ্ট করেছে।
রামপাল ইউনিয়নের ধলাগাঁও বাজারের যাত্রী ছাউনীর একদম সামনে রয়েছে বেশ কয়েকটি ফলমূল এর দোকান ও তিন থেকে চায়ের দোকান। এই দোকান গুলোর ফলে যাত্রী ছাউনী তে যাত্রীরা বসতে পারছেন না। যাত্রী ছাউনী তে মসা মাছির উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ ফলমূলের ঘ্রাণ ও চায়ের অবশিষ্ট নোংরা পানি। চায়ের দোকান থাকার ফলে অনেকে এখানে আড্ডা দিচ্ছেন। করছেন ধূমপান। যার ফলে মহিলা যাত্রীরা এখানে বসতে ইতস্তত বোধ করেন।
সিপাইপাড়া যাত্রী ছাউনীতে স্হাপন করা হয়েছে বয়লার মুরগীর দোকান এবং সম্মুখে তিনটি দোকান দিয়ে এর পরিবেশটা নষ্ট করা হয়েছে। দোকান গুলোর মধ্যে দুইটি ফলমূল এর দোকান ও একটি চায়ের দোকান। দুইটি ফলমূলের দোকান ব্যাবসায়ীর নাম হলো আল মামুন, মাইজুল ইসলাম ও চায়ের দোকানদার হলো মাহাবুব।
এ বিষয় রামপাল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব বাচ্চু শেখ বলেন,আমি নিজ উদ্দ্যেগে কয়েক দফায় দখল কৃত যাত্রীছাউনি দখল মুক্ত করি ।কিন্তুু কয়েক দিন দখল মুক্ত থাকার পরে যাত্রীছাউনি গুলো আবার পূর্বের চেহারা চলে আসে । এই ব্যাপারে তিনি প্রশাসন ও সাংবাদিক ভাইদের সহায়তা কামনা করেছে ।