বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার সম্পাদক মণ্ডলী গঠিত মুন্সীগঞ্জে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত  “সপ্ন জার, ফ্রিজ তার” স্লোগানে জুটিবদ্ধ কেয়া-পলক টঙ্গীবাড়ীতে পরকিয়া প্রেমিকের সাথে আপত্তিকর অবস্থায় প্রবাসীর স্ত্রী কে আটক মুন্সীগঞ্জে শ্রীনগরে ঐতিহ্যবাহী আড়িয়াল বিলের বৈচিত্র্য রক্ষায় চেকপোস্ট বসানোর ঘোষণা, মাটি কাটা বন্ধে উদ্যোগ। মুন্সীগঞ্জে বিক্রমপুর চাঁদের হাটের বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের মুন্সীগঞ্জ জেলা শাখার মাসিক  বৈঠক অনুষ্ঠিত। কালিগঞ্জে মৌতলা একতা যুব সংঘের উদ্যোগে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মুন্সীগঞ্জে সিরাজদিখানে কবিরাজের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের মিথ্যা মামলা দায়ের! গতকাল ব্রাসেলস প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বজলুর রশীদ বুলু।

১৫ বছরে ব্যাংক খাতে ৯২ হাজার কোটি টাকা লোপাট সিপিডি

এম মনির চৌধুরী রানা, চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৭ বার পঠিত

এম মনির চৌধুরী রানা,চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ

২০০৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরে বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের মাধ্যমে ব্যাংক খাত থেকে লোপাট হয়েছে ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা।আজ (২৩ ডিসেম্বর) শনিবার সকালে ধানমন্ডিতে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির কার্যালয়ে ” বাংলাদেশের অর্থনীতি ২০২৩-২৪ চলমান সংকট ও করণীয় ” শীর্ষক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ঋণ, অস্তিত্ববিহীন প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়ে ঋণ, অর্থ লোপাটসহ নানান ধরনের আর্থিক অনিয়ম হয়েছে। তিনি বলেন, বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকে যে অনিয়ম গুলো হয়, সেগুলো অফিসিয়াল সূত্রে পাওয়া যায় না। সেগুলো সংবাদমাধ্যমে আসে। গণমাধ্যমকর্মীরা সেগুলো হয়তো অফিসিয়াল সূত্রেই আনেন। এগুলোকে কম্পাইল করেছি দেখার জন্য।

২০০৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গণমাধ্যমে ২৪টি ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। এসব ঘটনায় ৯২২ দশমিক ৬১ বিলিয়ন টাকা বা ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ বা অপচয় হয়েছে। বিশাল এ অর্থ দিয়ে কী হতে পারে সেটা আপনারা হিসাব করতে পারেন। আপনারা হিসাব করতে পারেন আমাদের রাজস্ব ঘাটতি কত। সামাজিক নিরাপত্তা খাতে কত ব্যয় হচ্ছে, শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে কত ব্যয় করছি। এই পরিমাণ টাকা দিয়ে আমরা কী করতে পারতাম।

তিনি আরও বলেন, এ টাকা আত্মসাৎ হচ্ছে, অপচয় হচ্ছে। ব্যাংকে যে টাকা, সেটি জনগণের টাকা। সেটা কীভাবে ব্যয় হচ্ছে তা চিন্তার বিষয়। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকিং খাতে নিয়মকানুন বাস্তবায়ন ও সংস্কার একেবারেই জরুরি হয়ে পড়েছে। ফাহমিদা বলেন, নিয়ম-কানুনের অভাব নাই। অনেক ভালো নীতিমালা আছে। সেগুলো বাস্তবায়ন হয় না।

পরিদর্শন,পরিবীক্ষণ হয় না। যারা ঋণখেলাপির সঙ্গে জড়িত তারাই আবার নিয়ম করে দেন কেন্দ্রীয় ব্যাংককে যে,ঋণ রি-শিডিউল করা যাবে। এরকম বিশৃঙ্খল অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে শক্তিশালী কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও নীতিমালার বাস্তবায়ন দরকার। এই টাকা কোথায় গেলো এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা তো আমরা জানি না এই টাকাটা কোথায় গেলো?

হয়তো বা এটার কিছুটা অর্থনীতিতে এসেছে। সেটা কতটুকু ব্যয় হয়েছে। এটার তথ্যটা আমাদের জানা নাই। ফাহমিদা খাতুন বলেন, সংস্কার পদক্ষেপের মাধ্যমে অর্থনীতিতে ‍সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা সহজ কাজ হবে না। কারণ কায়েমি স্বার্থগোষ্ঠী শক্তিশালী এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো বিশেষ গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।