প্রধানমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও মানুষের উন্নতি একমাত্র লক্ষ্য।
আমেরিকাসহ প্রতিটি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ভালো সম্পর্ক রয়েছে বলেও জানান তিনি।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরদিন গণভবনে দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক, যাঁরা নির্বাচনে তথ্য সংগ্রহ করেছেন-পৌষের বিকেলে গণভবনের খোলা মাঠে তাঁদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী সৌজন্য বিনিময় করেন। অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের নেতা, বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন উপলক্ষে আসা বিদেশিদের ধন্যবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এ নির্বাচন গণতন্ত্রের জন্য যুগান্তকারী ঘটনা।
২০২৬ সালে এলডিসি উত্তরণসহ আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তাঁর সরকারের নেওয়া নানা পরিকল্পনা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের ভালো সম্পর্ক রয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে কেমন সম্পর্ক থাকবে তার নির্ভর করবে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর। বিদেশি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, কোনো বিশেষ দল নির্বাচনে অংশ না নিলে দেশের নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে, এমনটা বলার সুযোগ নেই।
বাংলাদেশকে খুব দ্রুত উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করার প্রত্যয় জানান সরকারপ্রধান।নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের সাজা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ড. ইউনূস শ্রম আইন লঙ্ঘন করায় দণ্ডিত হয়েছেন। নিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এখানে সরকারের কিছু করার নেই। বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, একটি দল নির্বাচন বর্জন করেছে।
মিলিটারি ডিক্টেটর থেকে যে দল সৃষ্টি তারা নির্বাচন ভয় পায়, কারণ তাদের জনসমর্থন থাকে না।