বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মুন্সীগঞ্জে মাদক মামলার আসামীর ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অসুস্থ সাংবাদিক লিটন মাহমুদকে দেখতে মুন্সীগঞ্জ এলেন সোনিয়া দেওয়ান প্রীতি জুসের সাথে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে অচেতন: ৩ আসামির প্রত্যেককে ৫ বছরের কারাদণ্ড হলিউডের Rags to Riches মু‌ভি‌তে মুন্সীগ‌ঞ্জের আর পি রুবেল জিয়া নাগরিক ফোরাম (জিনাক) এর মুন্সীগঞ্জ জেলা সভাপতি হাসেম  জুলাই বিপ্লবের অন্যতম কারিগর জাজাকাল্লাহ সাথে দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার সম্পাদকের সৌজন্য সাক্ষাৎ  মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলা যুবদলের উদ্যোগে  বনভোজন  অনুষ্ঠিত । ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে মুন্সীগঞ্জ আইনজীবী সহকারীদের মানববন্ধন  মুন্সীগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা চরকেওয়ারে‎ শ্রীনগর থানা পরিদর্শনে মুন্সীগঞ্জ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গাজী দেলোয়ার হোসেন

একটি ১৫ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার 

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৯৭ বার পঠিত

মোহাম্মদ সোলাইমান,হাটহাজারী চট্টগ্রামঃ

 

চট্টগ্রামে হাটহাজারী ১৪ নং শিকারপুর ইউনিয়নের

চন্দ্র বিল থেকে প্রায় ১৫ ফুট লম্বা একটি অজগর সাপ

উদ্ধার করা হয়েছে। (সোমবার ৩০ শে জানুয়ারি) স্হানীয়রা এ সাপটি দেখতে পেয়ে স্নেক রেস্কিউ টিমকে

খবর দিলে তারা সাপটি উদ্ধার করে। বিষয়টি দৈনিক সময়ের সংলাপের প্রতিনিধি কে নিশ্চিত করেন স্নেক

রেস্কিউ টিম বাংলাদেশের সভাপতি মোহাম্মদ রাজু আহমেদ। তিনি জানান হাটহাজারী শিকারপুর ইউনিয়নের নূরানী মিয়ার বাড়ির এলাকায় স্থানীয় লোকজন একটি বড় সাপ দেখতে পেয়ে আতংকিত হয়ে পড়ে এলাকার লোকজন। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যান

স্নেক রেসকিউ টিম বাংলাদেশ কে এ বিষয়টি অবগত করে। তৎক্ষণাৎ টিমের প্রতিষ্ঠাতা সিদ্দিকুর রহমান রাব্বি মেহেদী ইমদাদ ইয়াসিন শাকিব উপস্থিত হন

এবং সাপটি উদ্ধার করেন। তারা নিশ্চিত করেন এটা

নির্বিষ বার্মিজ পাইথন (অজগর সাপ) সাপটি লম্বায়

১৫ ফুটি ওজন ৮০ কেজি।

পরবর্তীতে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বর্ণ্যপ্রাণী ও প্রকৃতী

সংরক্ষণ বিভাগ চট্টগ্রাম এর নির্দেশ রাউজান ফরেস্ট

এ অবমুক্ত করা হয়।

সারাদেশে সাপ ও অন্যান্য বন্যপ্রাণী উদ্ধার এবং সাপ সম্পর্কে জনচেনতা তৈরির লক্ষ্যে স্নেক রেস্কিউ টিম কাজ করছে বলে জানা তিনি। উল্লেখ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মতে প্রতি বছর বাংলাদেশ এ প্রায় ৭লক্ষ মানুষ সাপের কামড়ে শিকার হয় এবং এর মধ্যে ৬ হাজার মানুষ মারা যায়। এই মারা যাওয়ার পিছনে অন্যতম কারণ হলো সাপ সম্পর্কে প্রচলিত কুসংস্কার এবং এর চিকিৎসা পদ্ধতি।

ওঝ বেদে বা সাপুড়িয়া সাপে কাটা রোগীর কোন চিকিৎসা করতে পাড়ে না।বাংলাদেশে ১০০+ প্রজাতীর

সাপ পাওয়া যার মধ্য মাত্র ৩০ প্রজাতীর (প্রায়) সাপের

বিষ আছে যার অধিকাংশ সমুদ্রতে থাকে যাদের সাপে

আমাদের তেমন দেখা মেলে না।

আবার অঞ্চলভেদে সব জায়গা সম প্রজাতির সাপ

পাওয়াই যায় না। অথাৎ অঞ্চল ভেদে ৪-৫ প্রজাতির

সাপের বিষ আছে এদের কামরের শিকার হলে সে রোগী কোন চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না। বাদ বাকি সব সাপ নির্বিষ এ সকল সাপের কামরের শিকার হলে সে

রোগের কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। ওঝ বেদেরা

এটার ই সুযোগ নেই নিবিষ সাপের কামড়ের রোগী কে

সুস্থ করে তুলে এবং বিষধর হলে রোগীর মৃত্যু হয়ে যায়।

সাপে কাটালে আমরা অবশ্যই চেষ্টা করবো দ্রত নিকটস্থ হসপিটাল গিয়ে চিকিৎসা নিতে।

সাপ সম্পর্কে

কুসংস্কার দূর করতে পাড়লে এবং সাপ সচেতনা বাড়াতে পাড়লে মৃত্যুর সংখ্যা কমিয়ে আনা সম্ভব।

সাপ রেসকিউ এর জন্য স্নেক রেসকিউ টিম বাংলাদেশ

কে জানালে তা বিনামূল্যে উদ্ধার করে বনে অবমুক্ত করে হবে। যা আপনার এবং সাপ এর দুইজনের জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত হবে।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।