শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ককে বর্জ্য ও জলাশয় ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালা সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট এর উদ্যোগে কম্বল বিতরণ বাকসাপ কর্তৃক লেখক পুরস্কার-২০২৫ নির্বাচিত হলেন যারা আজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ, সংবাদ কর্মীসহ আহত ৭ জন রাজগঞ্জ শহীদ স্মৃতি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যাপীঠে বিআরডিবি অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম নওগাঁর মান্দায় এক বৃদ্ধকে পিটিয়ে জখম থানায় মামলা নিতে হয়রানের অভিযোগ রায়পুরাতে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে লক্ষ্য করে গুলি বোয়ালখালী ভাণ্ডালজুড়ির পানি চায় সিডিএ মধুখালীতে শীতের পুরান কাপড় বাজারে ক্রেতার ভিড় সিডিসির ও শামসুল হক ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে প্রতিবন্ধীদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ ও সেলাই মেশিন বিতরণ

জমি নিয়ে বিরোধ পক্ষে-বিপক্ষে চলমান রয়েছে মামলায় বিজ্ঞ আদালত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৯ মে, ২০২৩
  • ২৩০ বার পঠিত

 

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

হাটহাজারী উপজেলার ইছাপুর ফয়জিয়া বাজার
রাঙ্গামাটি মহাসড়কে দক্ষিণ পাশের সকল ভুল
বিএস ওয়ারিশ জাল সনদ দিয়ে একদল ভূমিদস্যু
হারানী। প্রশ্ন হল আনদূর আলী পুত্র আবদুল মজিদ ৬,৭,১৯৫৩ ইং তারিখের ৩৪৬৫ নং কবলামূল আর,এস ৪০৫ /৪০৬/৪০৮/দাগাদী ও অন্যান দাগ সহ। ভ্রাতা নুর আহাম্মদের নিকট বিক্র
করেন।২৩, ০৭/১৯৬৬ ইং তারিখে ৩৬২০ নং
কবলামূলে নুর আহাম্মদ আর,এস ৪০৮/৪০৬/
৪০৫ দাগাদী অং খরিদা ও মৌরশী ১৮ শতক জমিমাজ এয়াকুল আলীর পুত্র নন্না মিয়া নিকট
বিক্রি করেন। এবং বিক্রিত জমি ৪০৮ দাগ আনন্দ ১১ শতক এবং ৪০৬ দাগ ৭ শতক জমিমাজ দখল
প্রদান করেন। উল্লেখ্য যে আর এস ৪০৫/৪০৪ দাগ জমিমাজ উপরোক্ত আবদুল মজিদ ও নুর আহাম্মদ যৌথভাবে বিগত ১,১১,-১৯৫৬ ইং তারিখের ৫০৮৫ নং কবলামূলে আবদুল ওহাবের
পুত্র মোহাম্মদ তৈয়বের নিটক বিক্রি করাতে নন্না মিয়া কে আর এস ৪০৫ দাগ কোন দখল প্রদান
করে না। আনছুর আলী কন্য ছপেয়া খাতুন পিতা হতে ৪০৫/ ৪০৬/৪০৪ দাগদীর আন্দর ৫,৮৩ শতক
জমিমাজ প্রাপ্ত হয়। নন্না মিয়া মোট মৌরশী ও খরিদ মূল ২৩,৮৩ শতক জমিমাজ প্রাপ্ত হয়।
২৪,১১,১৯৯৭ ইং সকাল ৯ ঘটিকার সময় নন্না মিয়া ইন্তেকাল করিয়াছেন। এসময়ে একদল লোক
রাতে ৮টার দিকে ঘরে এসে নন্না মিয়া ওয়াদা করেছেন বলে
১ স্তী ১ পুত্র ২ কন্য থেকে ভয়- মাধ্যমে দলিল সৃষ্টি করেন। বি এস ৫১০/৫১১, দাগে/২৫, ৪, ২০১৬ ইং ৮৬৮
নং খতিয়ান, দুই টি জাল ওয়ারিশ সদন একটি জাল দলিলর মাধ্যমে সৃষ্টি করেন।৯০/২০ মামলা করে ভূমির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। ২২,১১,২০২১,ইংতে মামলার আদেশ হয়। আর এস ৪০৬ /৪০৪ দাগে আবদুল মজিদ ৩৪৬৫ কবলামূলে বিক্রি করার পর পুত্র আমিনুর রহমান ঐ দাগে ১৮ শতক ১৯৫ নং খতিয়ানে জপির করে হয়রানি করা হয়। ১৫,৮,১৯৯৮ ইংতে /৩৬/৯৮ মামলাতে বিবাদীর পিতা আমিনুর রহমান সহ আবদুল হামিদ আব্দুল্লাহ ও নুরুল ইসলাম তাদের জবান বন্দীতে বলেন বাদীর পরিচিত নিত জায়গার আমাদের কোন দাবী নেই। ৭,১০/১৯৯৮ ইংতে এডভোকেট কমিশনার দিলিপ বৈদ্য তদন্তে প্রতিবেদন সহ একটি নক্শা করিয়া দেন। ১নং ২নং তপশিলের জায়গাতে বিবাদী গণ জোর পূর্বক
ও কোন প্রকার কাঁচাপাকা গৃহ নির্মাণ এবং বাদীর ভোগদখলে কোন বি্গ্ন সৃষ্টি ও রুপ পরিবর্তন করতে না পারে, তজ্জন্য বিবাদী গণের বিরুদ্দে স্থায়ী নিষিধাজ্ঞের ডিগ্রি হয়।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।