শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী, নতুন ভোটার, তরুণ প্রজন্ম ও শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘নৌকার জন্য ৩০ মিনিট’ ক্যাম্পেইন চালু করেছে ছাত্রলীগ। এসময় নেতাকর্মীদের প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য নিবেদন করতে বলা হয়।
মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন এবং সেক্রেটারি শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে নেতাকর্মীদের ৬টি নির্দেশনা প্রদান করা হয়। নির্দেশনাগুলো হলোঃ তার মধ্যে,
১. দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মসূচি প্রচার করবে।
২. Smart Bangladesh কর্মসূচি সম্পর্কে তুলে ধরবে।
৩. করোনা ও বৈশ্বিক যুদ্ধ মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার প্রেক্ষাপট আলোকপাত করবে।
৪. বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা বিরোধী গোষ্ঠী ও তাদের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানাবে।
৫. ব্যক্তিগত একাউন্ট, বিভিন্ন গ্রুপ, পেইজ প্রভৃতিতে উল্লেখিত বিষয়গুলো তুলে ধরবে।
৬. সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিজের বক্তব্য লেখা, ভিডিওগ্রাফি, এনিমেশন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, অনলাইন পেইন্টিং ইত্যাদি মাধ্যমে প্রকাশ করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “বাঙালিরজীবন-কর্ম- নিরাপত্তা- মর্যাদা- সম্পদ- সমৃদ্ধি- স্বাধীনতার স্থায়ী ঠিকানা, অপ্রতিরোধ্য- উন্নত- আত্মমর্যাদাশীল বাংলাদেশের প্রতীক, ভোটাধিকার- গণতন্ত্র- মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার রক্ষাকবচ, স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী, নতুন ভোটার, তরুণ প্রজন্ম ও ছাত্রসমাজের প্রত্যেক বন্ধু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিদিন ৩০ মিনিট শেখ হাসিনার জন্য নিবেদন করবে।
নৌকার বিরুদ্ধে সারা দেশে ‘দলীয়’ স্বতন্ত্র!
এখনো সুষ্ঠু নির্বাচনের সুযোগ আছে : নজরুল ইসলাম এর
প্রশ্নোত্তরে আরও বলা হয়, দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে পুনরায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে সাধারণ জনতা, ছাত্রসমাজ, তরুণ প্রজন্ম ও নবীন ভোটার এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা অঙ্গীকারবদ্ধ। তারা নিরলসভাবে দিন-রাত্রি বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম, হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে কাজ করে চলেছে বলে জানান তারা ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণার জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ক্রিয়াশীল বাংলাদেশ ছাত্রলীগের তৎপরতা বৃদ্ধি করার নির্দেশনাও দেয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি তাদের এই ক্লান্তিহীন পথচলায় “নৌকার জন্য ৩০ মিনিট” ক্যাম্পেইন হবে সময়োপযোগী ও গতিনির্ধারক ধারায়।