রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জিয়া নাগরিক ফোরাম (জিনাক) এর মুন্সীগঞ্জ জেলা সভাপতি হাসেম  জুলাই বিপ্লবের অন্যতম কারিগর জাজাকাল্লাহ সাথে দৈনিক মুন্সিগঞ্জের বার্তার সম্পাদকের সৌজন্য সাক্ষাৎ  মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলা যুবদলের উদ্যোগে  বনভোজন  অনুষ্ঠিত । ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে মুন্সীগঞ্জ আইনজীবী সহকারীদের মানববন্ধন  মুন্সীগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা চরকেওয়ারে‎ শ্রীনগর থানা পরিদর্শনে মুন্সীগঞ্জ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গাজী দেলোয়ার হোসেন এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের শুভেচ্ছা  জানিয়েছেন সাইদুর রহমান ফকির । মুন্সীগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দুই নেতাকে জড়িয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা সিরাজদিখানে প্রবাসী পরিবারের ওপর হামলা, টাকা-স্বর্ন লুট, শ্লীলতাহানির অভিযোগ

পশুর হাটে গরুর আমদানী প্রচুর লোকসানের মুখে গরু বিক্রেতা।

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৫ জুলাই, ২০২২
  • ১৮৪ বার পঠিত

উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

 

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় এক সপ্তাহ ধরে পশুর হাট গুলোতে প্রচুর গরুর আমদানী হচ্ছে। কিন্তু সেই অনুযায়ী ক্রেতা নেই। দামও কমে গেছে অনেক। উপজেলার বোয়ালিয়া,গ্যাস লাইন, জনতার হাট,বড়হর, কয়ড়া, সলঙ্গা ও নওগাঁ হাট ৭/৮ দিনর ব্যবধানে গরুর দাম পড়ে গেছে অনেক। বড় গরুর প্রতিটির দাম ২৫ থক ৩০ হাজার টাকা, মাঝারী গরুর দাম প্রতিটি ১৫ থক ২০ হাজার এবং ছােট গরুর দাম কমেছে ৮ থক ১০ হাজার টাকা। ফলে গরুর খামারীরা ও অসাধারণ বিক্রেতারা এবার কোরবানীর ঈদ ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েছে।

উল্লাপাড়ার খালিয়াপাড়া গ্রামের খামারী আব্দুল খালেক জানান, এবছর ৯টি গরু প্রতিপালন করেছেন তিনি । গত ৭দিনে প্রায় ৬০ হাজার টাকা লােকসান দিয়ে ৪টি বিক্রি করছেন। বাকী রয়েছে ৫টি। গরুগুলাে বিক্রি নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় পড়ছেন বলে খালেক।

উল্লাপাড়ার পূর্বদেলুয়া গ্রামের খামারী সামছুল ইসলাম বলেন, পর পর তিনটি হাট তার ১৫টি ষাঁড় নিয়ে তিনি বিক্রি করতে পারেননি। অবশেষে ট্রাক ভাড়া করে গরুগুলাে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছেন সামছুল।

উপজেলার কাশিনাথপুর গ্রামের গরুর খামারী আব্দুল আজিজ জানান, এ বছর তিনি ৫টি গরু মোটাতাজা করে কোরবানীর হাটে বিক্রির চেষ্টা করছেন। দুই সপ্তাহ আগে তার গরুগুলোর দাম গড়ে দেড় থেকে দুইলাখ উঠেছিল । তিনি ভালো লাভের জন্য অপেক্ষা করে ঈদের আগের হাটগুলোতে আবার গরু নিয়ে এসেছিলেন। এসব গরুর দাম বিগত হাটগুলাের তুলনায় ১ লাখ টাকা কম বলা হচ্ছে। বর্তমান গরু বিক্রি নিয়ে তিনি চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। তাকে এখন লোকসান গুনতে হবে।

জনতা হাটের ইজারাদার রায়হান আলী জানান, করোনার কারণে গত দুই বছর মানুষের অর্থনৈতিক কাজ ছিল না। ফলে তাদের কােরবানীর পশু কেনার প্রয়ােজনীয় টাকা নেই। একারণে হাটে গিয়ে ক্রেতারা নির্ধারিত বাজেটের মধ্য গরু কিনতে পারছেন না। ফলে গরুর দাম কমে গেছে।

এদিকে উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয় যােগাযােগ করলে ভিএসএ আব্দুল হালিম জানান, এ বছর উল্লাপাড়ায় কােরবানীর পশুর চাহিদা গরু ও খাঁসি মিলে মােট ৪৬ হাজার। কােরবানীর জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৫০ হাজার পশু।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।