মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:
মুন্সীগঞ্জ-শ্রীনগর সড়ক দিয়ে দিনে রাতে বালুবাহী ড্রাম ট্রাকের অবাধ চলাচলে হুমকিতে পরছে কোটি টাকার সরকারি রাস্তা। এসব ড্রাম ট্রাকের চলাচলের অতিষ্ঠ এ সড়কের চলাচল কারিরা, দিনের বেলায় বালুবাহী ড্রাম ট্রাক কম চলাচল করলেও সন্ধা হলেই বাড়ে এসব ড্রাম ট্রাকের চলাচল রাস্তায় বিভিন্ন স্থানে বাধে জাম, আবার এস ড্রাম ট্রাক চলাচলের কারনে সড়কের বিভিন্ন স্থানে ডেবে যায়, সড়কের গাইড ওয়াল ও ভেঙে জাচ্ছে, অবাধে চল্লেও কেউ কোন ব্যাবস্থা না নেয়ায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বালু ব্যাবসায়ীরা, বিভিন্ন স্থানে জমি ভরাট সহ ড্রেজিং করে পরবর্তী তে ড্রাম ট্রাকে করে এসব স্থানে বালু আনা হয়, ড্রাম ট্রাক গুলোতে বালু ভরাটের পরে দেয়া হয় না উপরে কোন প্রকার পর্দা উন্মুক্ত ভাবে নিয়ে আসাহয় যার কারনে বিভিন্ন স্থানে চলাচলের সময় বালু উড়ে, কয়েকটি বালু সিন্ডিকেট এর দেদারছে ভরাট ব্যাবসার কারনে এমন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি রাস্তা গুলো ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি বলেন মুন্সীগঞ্জ থেকে শ্রীনগর যাওয়া আসার একমাত্র এসড়ক, দিনে রাতে দেদারছে ভরাট এর কার চলছে বিভিন্ন দপ্তরের গাড়ি চলাচল করে কই আজ পর্যন্ত কারো চোখে নজরে আসেনি, আর ভরাট সিন্ডিকেটের কাউকে ও তো কখনো সংস্কার করতে দেখিনি, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এমন ভাবে চলতে থাকলে কৃষি জমিও থাকবে না, জলাশয় ও থাকবে না, আর খাল তো দখল হচ্ছেই।
সরেজমিনে গিয়ে দেখাযায়, ছনবাড়ী থেকে ড্রাম ট্রাকে বালুবাহী গাড়ি যাচ্ছে সিংপাড়া বেলতলী রোড এ নন্দী পাড়া ব্রীজের বামেই রাস্তার পাশে ট্রাকে করে বালু ফেলে ড্রেজার দিয়ে ফসলি জমির উপর পাইপ টেনে ভেতরে বালু নেয়া হচ্ছে, কে বা কারা করছে জানা সম্ভব হয়নি, বেলতলী জোরা ব্রীজ এ বালু ড্রাম ট্রাকে ফেলা হচ্ছে সিংপাড়া গ্রামের মন্টু ও বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম এর জমির মালিক মিন্টু ডাক্তার, আরেকটু সামনে এগুলে রাধাবল্লভ দাস এর বাড়ির উপর দিয়ে গিয়ে পেছনে ফসলি জমি ড্রাম ট্রাক দিয়ে ভরাট করছেন একই ব্যাক্তিরা, আরেকটু এগুলেই দুলাল মিয়ার মার্কেট এর পেছনে জলাশয় ভরাট করছে জমির মালিক এমদাদ ও বাবু, ভরাটের কাজ করছেন বেলতলী গ্রামের সাজু, (মাওয়ার) জসিম, সজল।
প্রসাশনের নজর এরিয়ে দিনে রাতে কিভাবে ভরাট হচ্ছে এসব জলাশয়, জমি তা জনসাধারণের মনে প্রশ্ন।
এ ব্যপারে শ্রীনগর উপজেলা সহকারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাফফাত আরা সাঈদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আজই ব্যবস্থা নিচ্ছি।