রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
“প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ” জানিয়েছেন মজিবুর রহমান দেওয়ান কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের কার্য নির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে  বকশীগঞ্জের মুনীরা বেগম জামালপুর জেলার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত ভাঙ্গায় এখনও ছাত্রীদের ক্লাস নেন সেই “লম্পট” আজাদ! (পর্ব-১) মুন্সীগঞ্জে মামলার পলাতক আসামি গ্ৰেফতার। বকশীগঞ্জে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন পদত্যাগী সভাপতি এখন মাঠে সরোব। তৃণমূল পর্যায়ে নেতা কর্মীদের ক্ষোপ । মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ীতে হত্যাচেষ্টার মামলার বাদীকে হত্যার হুমকি । মুন্সীগঞ্জে জেলার শ্রেষ্ঠ কাব শিক্ষক নির্বাচিত হলেন জিনিয়া ফেরদৌস । বকশীগঞ্জে এক দফা দাবিতে নার্স ও মিডওয়াইফারিদের স্মারকলিপি প্রদান

মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুসজ্জায় নারী ।

Liton Mahmud
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪
  • ৬১১ বার পঠিত

লৌহজং (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুসজ্জায় রয়েছে নমিতা রাণী দাস (৩৮) নামক এক নারী। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৃহস্পতিবার বিকালে এ ঘটনা ঘটনা ঘটে। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে রেফার করা হয় ওই নারীকে। এ বিষয়ে ইউএনও নিকট অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগীর পরিবার।

নমিতার বড় ভাই বলরাম চন্দ্র দাস জানান, আমার বোনের প্রস্রাব ইনফেকশন হওয়ায় গত ২ মার্চ নারায়ণগঞ্জের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। তখন অপারেশন করে প্রস্রাবের জন্য ক্যাথেঠার লাগানো হয়।

পরে আজ (১৪ মার্চ) বৃহস্পতিবার দুপুরে লৌহজং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে ইমারজেন্সি রুম থেকে তিন তালায় নিয়ে ক্যাথেঠার খোলা হয়। পরে আমার বোন অসুস্থবোধ করলে নার্স পানি খাওনোর জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। এবং পানির বোতল দেখি দেওয়ায় হয় তবে সেখানে পানি নেই ছিলো রাসায়ণ পদার্থ/এসিড এবং সেগুলো খাওয়ানো হয়। এমতাবস্থায় আমার বোনের গলা মুখ পুড়ে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় পুড়ে যায়। এরপর আমাদের হাসপাতাল থেকে খবর দেওয়া হয় বোনের অবস্থা ভালো না। আমরা দ্রুত হাসপাতালে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের আইসিইউতে রেফার করা হয়।

রাত ৮টার দিকে তিনি আরও জানান, আইসিইউতে রেফার করলেও এখানে কোন সিট পাইনি। বারান্দায় আমার বোনকে শুয়িয়ে রাখা হয়েছে। অথচ আমার বোনের অবস্থা বেশি ভালো না। তবে কয়েকটি পরীক্ষা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো আমরা করিয়েছি।

তিনি আরও জানান, আমার বোনের জামাকাপড় যেসব রাসায়নিক পদার্থ /এসিড পড়েছে সেগুলো নিয়ে আমার আরেক বোনকে ইউএনও জাকির হোসেনের নিকট পাঠিয়েছি। তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন এর কঠিন পদক্ষেপ নিবেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন জানান, আমার কাছে অভিযোগ দায়ের করেছে। আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ভুক্তভোগী নমিতা রাণী দাস উপজেলা কনকসার ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের নিমাই সরকারের স্ত্রী।

সাংবাদ পড়ুন ও শেয়ার করুন

আরো জনপ্রিয় সংবাদ

© All rights reserved © 2022 Sumoyersonlap.com

Design & Development BY Hostitbd.Com

কপি করা নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ।