শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তারা কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এসময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল সশস্ত্র সালাম জানায়।
বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর।
এরপর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা ও তিন বাহিনীর প্রধানরা।
পরে প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা প্রদান এবং ২০২২-২৩ সালে সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সদস্যদের ভূষিতকরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
বিকেলে সেনাকুঞ্জে আয়োজিত ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী।