শামছুল আলম আখঞ্জী, তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার শ্রীপুর বাজারে অগ্নিকাণ্ডে বশিভূত ক্ষতিগ্রস্ত দোকানীদের হাতে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন, সুনামগঞ্জ -সিলেট সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ শামীম শাহরিয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২০জুলাই) দুপুরে উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের শ্রীপুর বাজারের অগ্নিকান্ডের বশিভূত দোকানের
স্থান গুলো পরিদর্শন শেষ করে, বাজারে দলীয় অফিসে সংক্ষিপ্ত মতবিনিময় সভায়,
ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষে শ্রীপুর বাজার কমিটির সভাপতি ইমানূর মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক শামনূর আখঞ্জী বক্তব্যে বলেন, যাঁরা আগুন পুড়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। সেই সব দোকানীকে
ঘুড়ে দাড়ানোর ব্যবস্তা করে দিবেন মাননীয় সাংসদের কাছে দাবি জানান বাজার কমিটির সুধিজনরা।
এসময় তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার
দেশের উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, অজয় পাড়া গায়েঁ ফায়ার সার্ভিসের ছোঁয়া লেগেছে। এসব ত আগে গ্রাম গঞ্জের মানুষ স্বপ্নেও দেখত না। সব প্রতিকূলতা নিজেরাই মোকাবিলা করতো। এসব প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি আগে ছিল না।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের দ্বারাই দেশকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। তাই আপনার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে, আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জয় যুক্ত করুন। মানবতার জননী জননেত্রী শেখ হাসিনা জন্য দীর্ঘ আয়ু প্রার্থনা করে,সবার কাছে দোয়া চেয়ে সমাপ্তির মধ্যে দিয়ে ৬জন ভুক্তভোগীদের হাতে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন।
সহায়তা গ্রহণ কারীরা হলেন, তরং গ্রামের আংগুর আলম, ট্যাকের ঘাট গুচ্ছ গ্রামের
বসতি রতন মিয়া, তেলীগাও কৃঞ্চতল গ্রামের ডাক্তার সুরেন্দ্র দাস, তরং গ্রামের উজ্জ্বল মিয়া, নয়াবন্দ গ্রামের নাসির মিয়া, শিবরামপুর গ্রামের আজাদ মিয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হায়দার, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি আলহাজ্ব জিল্লুর, সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ চৌধুরী খসরু, বাজার কমিটির সভাপতি ইমানূর মিয়া সাধারণ সম্পাদক শামনূর আখঞ্জী, উপজেলা কৃষক নেতা রাসেল,হুমায়ূন, উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি শেখ মস্তফা, সহসভাপতি সজীম, সাংগঠনিক সম্পাদক নূর মোহাম্মদ অর্থ সম্পাদক আক্তার, , ৮নং ওয়ার্ড কৃষক লীগের সভাপতি হাসান আলীসহ ভুক্তভোগী দোকানদার ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের কর্মকর্তা বৃন্দ প্রমুখ। এছাড়াও স্থানীয় ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া কর্মী বৃন্দ।