শিমুল হোসেন,নিজস্ব প্রতিবেদক।
অদ্য ৩০/০৪/২৪ইং তারিখে যশোর জেলাধীন ঝিকরগাছা উপজেলার ০৩ নং শিমুলিয়া ইউপিতে, স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের অধীনে, বাংলাদেশ সরকার এবং ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন ও ইউএনডিপির আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায়, বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ঝিকরগাছা উপজেলার ০৩ নং শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শন করেন স্থানীয় সরকারের উপ- পরিচালক (DDLG) জনাব মোঃ রফিকুল হাসান এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঝিকরগাছা উপজেলার সুযোগ্য উপজেলা নিবাহী অফিসার জনাব নারায়ন চন্দ্র পাল।
ইউপি চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মতিয়ার রাহমান, ইউপি সচিব, মোঃ হেলাল হোসেন, গ্রাম আদালত প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারী মোঃ নুর হোসেন, ইউপি সদস্য এবং গ্রাম পুলিশ গং। স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক জনাব রফিকুল হাসান স্যার বলেন গ্রাম আদালত হল সরকারের আইনি আদালত গ্রাম আদালতের এখতিয়ারভুক্ত মামলা গ্রাম আদালতের মাধ্যমে নিস্পত্তি করলে উচ্চ আদালতের মামলার জট কমবে এবং সামান্য নাম মাত্র খরচে স্থানীয় ভাবে ছোট খাটো বিরোধ নিস্পত্তি করতে পারে। গ্রাম আদালত আইন ও বিধি অনুযায়ী পরিচালনা নথি রেজিস্টার আপডেট করার জন্য নির্দেশ দেন।তিনি গ্রাম আদালতের সুবিধা, গ্রাম আদালতের এখতিয়ার, গ্রাম আদালত গঠন, গ্রাম আদালত কতজন সদস্য নিয়ে গঠিত হয় এ বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি বলেন গ্ৰাম আদালত সরকারের আইনি আদালত গ্রাম আদালতে নাম মাত্র খরচে ৭৫০০০/ (পঁচাত্তর হাজার টাকা) মূল্যমানের দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিরোধ নিষ্পত্তি করতে পারে। গ্রাম আদালতে নারী ও শিশুর সাথ জড়িত থাকলে নারী সদস্যা প্রতিনিধী মনোনয়ন করতে হয়। গ্রাম আদালতে কোনো আইনজীবী প্রয়োজন হয় না, বিচারপ্রার্থী গন নিজের কথা নিজে বলতে পারেন তাই ৭৫০০০/(পচাত্তর হাজার টাকার) মধ্যে কোনো ছোটখাটো বিরোধ ঘটলে গ্রাম আদালতের মাধ্যমে নিস্পিত্ত জন্য আহবান জানান।